যুক্তরাজ্যে গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাজ্যে গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

যুক্তরাজ্যে গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন বিমান। ছবি : সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র যুক্তরাজ্যের একটি সামরিক ঘাঁটিতে স্থানান্তর করেছে বলে ফাঁস হওয়া গোপন নথিতে উঠে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) আল মায়াদিন টিভি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিউকওয়াচ ইউকে এবং ডিক্লাসিফাইড ইউকের তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন বিমানবাহিনীর একটি সি-১৭ গ্লোবমাস্টার বিমান ১৭ জুলাই যুক্তরাজ্যের সাফোকের আরএএফ লেকেনহিথ ঘাঁটিতে অবতরণ করে। এতে ২০টি বি৬১-১২ ধরনের অত্যাধুনিক পারমাণবিক বোমা বহন করা হয়, যেগুলোর প্রতিটির ধ্বংসক্ষমতা হিরোশিমায় ব্যবহৃত বোমার তুলনায় তিনগুণ বেশি।

বিমানটি যুক্তরাষ্ট্রের লুইস-ম্যাকচোর্ড বিমানঘাঁটি থেকে রওনা হয়ে নিউ মেক্সিকোর কির্টল্যান্ড ঘাঁটিতে থামে, যেখানে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র সংরক্ষণাগার অবস্থিত। পরে এটি রাতের বেলা অতিরিক্ত জ্বালানি সহ আটলান্টিক মহাসাগর অতিক্রম করে লেকেনহিথ ঘাঁটিতে পৌঁছায়।

বিমান অবতরণের পর ‘ভিক্টর র‍্যাম্প’ নামে বিপজ্জনক সামগ্রী হ্যান্ডলিং এলাকায় অস্ত্রগুলো নামানো হয়। চারপাশে মার্কিন সেনাদের কড়া পাহারা, গোপন এজেন্টদের উপস্থিতি এবং জরুরি ফায়ার টিম মোতায়েন করা হয়।

ডিক্লাসিফাইড ইউকের মতে, এসব পারমাণবিক অস্ত্র যুক্তরাজ্যে থাকলেও সেগুলোর উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের হাতে এবং যুক্তরাজ্যের সম্মতি ছাড়াই তা ব্যবহার করা সম্ভব।

Share

যুক্তরাষ্ট্র গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র যুক্তরাজ্যের একটি সামরিক ঘাঁটিতে স্থানান্তর করেছে বলে ফাঁস হওয়া গোপন নথিতে উঠে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) আল মায়াদিন টিভি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিউকওয়াচ ইউকে এবং ডিক্লাসিফাইড ইউকের তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন বিমানবাহিনীর একটি সি-১৭ গ্লোবমাস্টার বিমান ১৭ জুলাই যুক্তরাজ্যের সাফোকের আরএএফ লেকেনহিথ ঘাঁটিতে অবতরণ করে। এতে ২০টি বি৬১-১২ ধরনের অত্যাধুনিক পারমাণবিক বোমা বহন করা হয়, যেগুলোর প্রতিটির ধ্বংসক্ষমতা হিরোশিমায় ব্যবহৃত বোমার তুলনায় তিনগুণ বেশি।

বিমানটি যুক্তরাষ্ট্রের লুইস-ম্যাকচোর্ড বিমানঘাঁটি থেকে রওনা হয়ে নিউ মেক্সিকোর কির্টল্যান্ড ঘাঁটিতে থামে, যেখানে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র সংরক্ষণাগার অবস্থিত। পরে এটি রাতের বেলা অতিরিক্ত জ্বালানি সহ আটলান্টিক মহাসাগর অতিক্রম করে লেকেনহিথ ঘাঁটিতে পৌঁছায়।

বিমান অবতরণের পর ‘ভিক্টর র‍্যাম্প’ নামে বিপজ্জনক সামগ্রী হ্যান্ডলিং এলাকায় অস্ত্রগুলো নামানো হয়। চারপাশে মার্কিন সেনাদের কড়া পাহারা, গোপন এজেন্টদের উপস্থিতি এবং জরুরি ফায়ার টিম মোতায়েন করা হয়।

ডিক্লাসিফাইড ইউকের মতে, এসব পারমাণবিক অস্ত্র যুক্তরাজ্যে থাকলেও সেগুলোর উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের হাতে এবং যুক্তরাজ্যের সম্মতি ছাড়াই তা ব্যবহার করা সম্ভব।

Share