স্তনে ব্যথা কেন হয় ও করণীয় - Porikroma News
Connect with us

ব্যাখ্যা করা হয়েছে

স্তনে ব্যথা কেন হয় ও করণীয়

Published

on

স্তনে ব্যথা কেন হয় ও করণীয়
স্তনে ব্যথা অনুভব করলে অধিকাংশ নারী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন ছবি: পেক্সেলস

নারীদের জীবনে স্তনে ব্যথা খুবই পরিচিত একটি শারীরিক সমস্যা। বিশেষ করে মাসিকের আগে–পরে কিংবা গর্ভধারণের সময় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে স্তনে ব্যথা হয়ে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, স্তনে প্রদাহ, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস সংক্রমণ, ব্রেস্ট সিস্ট বা ইনফেকশনের কারণেও ব্যথা হতে পারে। এছাড়া সন্তান জন্মের পর দুধ খাওয়ানোর সময় পরিচ্ছন্নতা বজায় না রাখলেও এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

অনেক সময় স্তনে ঘা, ফোড়া বা ক্যানসারের মতো জটিল সমস্যার লক্ষণ হিসেবেও স্তনে ব্যথা হতে পারে। তাই অনবরত ব্যথা, চাকা, নিঃসরণ বা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

🩺 প্রতিকার ও করণীয়:

  • স্তনের মাপ অনুযায়ী আরামদায়ক ব্রা পরা। আঁটসাঁট ব্রা এড়িয়ে চলুন।
  • কম চর্বিযুক্ত স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ।
  • দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
  • ভিটামিন বি৬, ই১ এবং ই সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
  • খুব ব্যথা হলে পিরিয়ডের আগে-পরে ব্যথা কমানোর ওষুধ সেবন।
  • চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ড্যানাজোল প্রয়োগ।
  • ক্যাফেইন এড়িয়ে চলা এবং লবণ কম খাওয়া।

এরপরও যদি স্তনে চাকা, নিঃসরণ বা ব্যথা বাড়তে থাকে, তবে অবহেলা না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

পরামর্শ দিয়েছেন:
অধ্যাপক ডা. রওশন আরা বেগম
রেডিয়েশন অনকোলজি বিভাগ, আহ্ছানিয়া মিশন ক্যানসার অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা

Share

নারীদের জীবনে স্তনে ব্যথা খুবই পরিচিত একটি শারীরিক সমস্যা। বিশেষ করে মাসিকের আগে–পরে কিংবা গর্ভধারণের সময় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে স্তনে ব্যথা হয়ে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, স্তনে প্রদাহ, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস সংক্রমণ, ব্রেস্ট সিস্ট বা ইনফেকশনের কারণেও ব্যথা হতে পারে। এছাড়া সন্তান জন্মের পর দুধ খাওয়ানোর সময় পরিচ্ছন্নতা বজায় না রাখলেও এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

অনেক সময় স্তনে ঘা, ফোড়া বা ক্যানসারের মতো জটিল সমস্যার লক্ষণ হিসেবেও স্তনে ব্যথা হতে পারে। তাই অনবরত ব্যথা, চাকা, নিঃসরণ বা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

🩺 প্রতিকার ও করণীয়:

এরপরও যদি স্তনে চাকা, নিঃসরণ বা ব্যথা বাড়তে থাকে, তবে অবহেলা না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

পরামর্শ দিয়েছেন:
অধ্যাপক ডা. রওশন আরা বেগম
রেডিয়েশন অনকোলজি বিভাগ, আহ্ছানিয়া মিশন ক্যানসার অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা

Share