Connect with us

আন্তর্জাতিক

দক্ষিণ চীন সাগরে যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইনের যৌথ মহড়া

Published

on

দক্ষিণ চীন সাগরে যুক্তরাষ্ট্র-ফিলিপাইনের যৌথ সামরিক মহড়া

বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগরে অনুষ্ঠিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিপাইনের যৌথ সামরিক মহড়া। মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো এই মহড়ায় ফিলিপাইন এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডের জাহাজ অংশ নেয়।

ফিলিপাইন সশস্ত্র বাহিনীর বরাতে তাইপে টাইমস জানায়, এই মহড়াটি পালাওয়ান এবং অক্সিডেন্টাল মিন্দোরো উপকূলবর্তী এলাকায় হয়। এতে অংশ নেয় ফিলিপাইনের নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, কোস্ট গার্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড কাটার ‘স্ট্র্যাটন’ ও মার্কিন নৌবাহিনীর পি-৮এ পোসেইডন সামুদ্রিক টহল বিমান।

২০২৩ সাল থেকে শুরু হওয়া এই ‘মারিটাইম কোঅপারেটিভ অ্যাকটিভিটি’ (এমসিএ) এ বছরের দ্বিতীয় মহড়া। মহড়ায় ছিল যোগাযোগ অনুশীলন ও উদ্ধার অভিযান অনুশীলন।

ফিলিপাইন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ জেনারেল রোমিও ব্রাউনর বলেন, এই ধরনের যৌথ কার্যক্রম আমাদের সামরিক সক্ষমতা আধুনিকীকরণ এবং প্রতিরক্ষা অংশীদারিত্ব শক্তিশালী করতে সহায়ক।

উল্লেখ্য, দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে চীন ও ফিলিপাইনের মধ্যে সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ। চীন পুরো অঞ্চলটির অধিকাংশ নিজেদের দাবি করলেও, ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক সালিসি আদালত জানিয়েছিল বেইজিংয়ের এই দাবি আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতে অযৌক্তিক। তবে চীন সেই রায় মানেনি।

Share

বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগরে অনুষ্ঠিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিপাইনের যৌথ সামরিক মহড়া। মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো এই মহড়ায় ফিলিপাইন এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডের জাহাজ অংশ নেয়।

ফিলিপাইন সশস্ত্র বাহিনীর বরাতে তাইপে টাইমস জানায়, এই মহড়াটি পালাওয়ান এবং অক্সিডেন্টাল মিন্দোরো উপকূলবর্তী এলাকায় হয়। এতে অংশ নেয় ফিলিপাইনের নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, কোস্ট গার্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড কাটার ‘স্ট্র্যাটন’ ও মার্কিন নৌবাহিনীর পি-৮এ পোসেইডন সামুদ্রিক টহল বিমান।

২০২৩ সাল থেকে শুরু হওয়া এই ‘মারিটাইম কোঅপারেটিভ অ্যাকটিভিটি’ (এমসিএ) এ বছরের দ্বিতীয় মহড়া। মহড়ায় ছিল যোগাযোগ অনুশীলন ও উদ্ধার অভিযান অনুশীলন।

ফিলিপাইন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ জেনারেল রোমিও ব্রাউনর বলেন, এই ধরনের যৌথ কার্যক্রম আমাদের সামরিক সক্ষমতা আধুনিকীকরণ এবং প্রতিরক্ষা অংশীদারিত্ব শক্তিশালী করতে সহায়ক।

উল্লেখ্য, দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে চীন ও ফিলিপাইনের মধ্যে সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ। চীন পুরো অঞ্চলটির অধিকাংশ নিজেদের দাবি করলেও, ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক সালিসি আদালত জানিয়েছিল বেইজিংয়ের এই দাবি আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতে অযৌক্তিক। তবে চীন সেই রায় মানেনি।

Share