২০ বছরের সাজা এড়িয়ে ২৩ বছর পলাতক থাকার পর গ্রেপ্তার - Porikroma News
Connect with us

জাতীয়

২০ বছরের সাজা এড়িয়ে ২৩ বছর পলাতক থাকার পর গ্রেপ্তার

Published

on

২০ বছরের সাজা এড়িয়ে ২৩ বছর পলাতক থাকার পর গ্রেপ্তার
তেইশ বছর পলাতক থাকা জসিম উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় একটি পুরোনো জিআর মামলার আসামি জসিম উদ্দিনকে দীর্ঘ ২৩ বছর পর গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ২০ বছরের সাজা এড়াতে তিনি নিজের নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করে গা ঢাকা দিয়েছিলেন। অবশেষে, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় রাজধানী ঢাকার ফার্মগেট থেকে তাকে আটক করা হয়।

ঘটনার সূত্রপাত ১৯৯১ সালে, যখন জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে একটি জিআর মামলা দায়ের করা হয়। ২০০২ সালে আদালত তাকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেন। কিন্তু সাজা কার্যকর হওয়ার আগেই তিনি পলাতক হন।

আইনের হাত থেকে বাঁচতে জসিম উদ্দিন নিজের আসল নাম, ঠিকানা ও পরিচয় গোপন করে নাম রাখেন গিয়াস উদ্দিন। তিনি ঢাকার ফার্মগেটে একটি হোটেলে লুকিয়ে ছিলেন এবং একটি উচ্চ বিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবেও কাজ করছিলেন।

হাতিয়া থানার এসআই মিনহাজুল আবেদিন জানান, পুলিশ দীর্ঘদিন ধরে জসিমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছিল। প্রযুক্তির সাহায্যে তার পরিবর্তিত নাম ও ঠিকানা বের করা সম্ভব হয় এবং গত বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) তাকে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আজমল হুদা জানান, তাদের ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Share

নোয়াখালীর হাতিয়ায় একটি পুরোনো জিআর মামলার আসামি জসিম উদ্দিনকে দীর্ঘ ২৩ বছর পর গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ২০ বছরের সাজা এড়াতে তিনি নিজের নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করে গা ঢাকা দিয়েছিলেন। অবশেষে, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় রাজধানী ঢাকার ফার্মগেট থেকে তাকে আটক করা হয়।

ঘটনার সূত্রপাত ১৯৯১ সালে, যখন জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে একটি জিআর মামলা দায়ের করা হয়। ২০০২ সালে আদালত তাকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেন। কিন্তু সাজা কার্যকর হওয়ার আগেই তিনি পলাতক হন।

আইনের হাত থেকে বাঁচতে জসিম উদ্দিন নিজের আসল নাম, ঠিকানা ও পরিচয় গোপন করে নাম রাখেন গিয়াস উদ্দিন। তিনি ঢাকার ফার্মগেটে একটি হোটেলে লুকিয়ে ছিলেন এবং একটি উচ্চ বিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবেও কাজ করছিলেন।

হাতিয়া থানার এসআই মিনহাজুল আবেদিন জানান, পুলিশ দীর্ঘদিন ধরে জসিমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছিল। প্রযুক্তির সাহায্যে তার পরিবর্তিত নাম ও ঠিকানা বের করা সম্ভব হয় এবং গত বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) তাকে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আজমল হুদা জানান, তাদের ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Share