সাঘাটা থানায় রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা, এসআই ছুরিকাহত - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

সাঘাটা থানায় রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা, এসআই ছুরিকাহত

Published

on

সাঘাটা থানায় রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা, এসআই ছুরিকাহত
সংগৃহীত

গাইবান্ধার সাঘাটা থানায় বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাত পৌনে ১১টার দিকে এক অজ্ঞাত যুবক পুলিশের রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দিতে গেলে ছুরিকাঘাতে আহত হন উপপরিদর্শক (এসআই) মহসিন আলী।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই রাতে স্থানীয় একটি বিরোধ মীমাংসার জন্য উভয়পক্ষ থানায় উপস্থিত ছিল। এই সময় ২৫-৩০ বছর বয়সী, শার্ট-প্যান্ট পরা এবং মুখে দাড়িওয়ালা এক যুবক থানার ভেতরে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিল। হঠাৎ সে ডিউটিতে থাকা কনস্টেবল সেরাজুল ইসলামের রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।

তাৎক্ষণিকভাবে এসআই মহসিন আলী বাধা দিতে গেলে ওই যুবক তার কাছে থাকা ছুরি দিয়ে আঘাত করে। এতে এসআই মহসিনের কপাল ও হাতের আঙুলে জখম হয়। পরে চিকিৎসার জন্য তাকে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

আক্রমণের পর যুবকটি দৌড়ে থানার পাশের একটি পুকুরে ঝাঁপ দেয়। সেখানে কচুরিপানায় ভর্তি পুকুরটিতে দীর্ঘ সময় খোঁজাখুঁজি চালালেও তাকে পাওয়া যায়নি।

সাঘাটা থানার এসআই মশিউর রহমান বলেন, “ওই যুবক দুপুর থেকেই থানায় ঘোরাফেরা করছিল এবং পুলিশ ও সিভিল লোকদের সঙ্গে কথা বলছিল। ধারণা করা হচ্ছে সে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।”

ঘটনার পর থানায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং শুক্রবার সকাল থেকে ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান শুরু করবে বলে জানা গেছে।

Share

গাইবান্ধার সাঘাটা থানায় বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাত পৌনে ১১টার দিকে এক অজ্ঞাত যুবক পুলিশের রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দিতে গেলে ছুরিকাঘাতে আহত হন উপপরিদর্শক (এসআই) মহসিন আলী।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই রাতে স্থানীয় একটি বিরোধ মীমাংসার জন্য উভয়পক্ষ থানায় উপস্থিত ছিল। এই সময় ২৫-৩০ বছর বয়সী, শার্ট-প্যান্ট পরা এবং মুখে দাড়িওয়ালা এক যুবক থানার ভেতরে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিল। হঠাৎ সে ডিউটিতে থাকা কনস্টেবল সেরাজুল ইসলামের রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।

তাৎক্ষণিকভাবে এসআই মহসিন আলী বাধা দিতে গেলে ওই যুবক তার কাছে থাকা ছুরি দিয়ে আঘাত করে। এতে এসআই মহসিনের কপাল ও হাতের আঙুলে জখম হয়। পরে চিকিৎসার জন্য তাকে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

আক্রমণের পর যুবকটি দৌড়ে থানার পাশের একটি পুকুরে ঝাঁপ দেয়। সেখানে কচুরিপানায় ভর্তি পুকুরটিতে দীর্ঘ সময় খোঁজাখুঁজি চালালেও তাকে পাওয়া যায়নি।

সাঘাটা থানার এসআই মশিউর রহমান বলেন, “ওই যুবক দুপুর থেকেই থানায় ঘোরাফেরা করছিল এবং পুলিশ ও সিভিল লোকদের সঙ্গে কথা বলছিল। ধারণা করা হচ্ছে সে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।”

ঘটনার পর থানায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং শুক্রবার সকাল থেকে ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান শুরু করবে বলে জানা গেছে।

Share