এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে রাশিয়া - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে রাশিয়া

Published

on

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে রাশিয়া
ছবি : সংগৃহীত

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে এবার সরাসরি সমর্থনের কথা জানাল রাশিয়া। মধ্যপ্রাচ্যের দীর্ঘদিনের সংকট নিরসনে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়াকে কার্যকর সমাধান হিসেবে দেখছে মস্কো।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘রাশিয়া শুরু থেকেই দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষপাতি। আমরা ১৯৮৮ সালেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণাকে স্বীকৃতি দিয়েছিলাম।’ তিনি আরও জানান, সংকট নিরসনে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবগুলো পূর্ণ বাস্তবায়নই একমাত্র শান্তিপূর্ণ পথ।

রাশিয়ার এই অবস্থান এমন সময়ে এলো যখন ইউরোপজুড়ে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ঘোষণা দিয়েছেন, আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফ্রান্স আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে।

এছাড়া যুক্তরাজ্যেও চাপ বাড়ছে। ৯টি রাজনৈতিক দলের ২২০ এমপি ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য। এই চিঠির স্বাক্ষরকারীদের বেশিরভাগই লেবার পার্টির এমপি এবং সংখ্যায় এটি পার্লামেন্টের এক-তৃতীয়াংশের বেশি।

চিঠিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের স্বীকৃতি বিশ্ববাসীর কাছে একটি শক্তিশালী বার্তা দেবে এবং ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানে দ্বি-রাষ্ট্রীয় পথে অগ্রগতি ঘটাবে।

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি নিয়ে এই নতুন কূটনৈতিক তরঙ্গ মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিকে আরও নতুন মাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে। এখন দেখার বিষয়, এসব স্বীকৃতি বাস্তবসম্মত শান্তি প্রতিষ্ঠায় কতটা কার্যকর হয়।

Share

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে এবার সরাসরি সমর্থনের কথা জানাল রাশিয়া। মধ্যপ্রাচ্যের দীর্ঘদিনের সংকট নিরসনে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়াকে কার্যকর সমাধান হিসেবে দেখছে মস্কো।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘রাশিয়া শুরু থেকেই দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষপাতি। আমরা ১৯৮৮ সালেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণাকে স্বীকৃতি দিয়েছিলাম।’ তিনি আরও জানান, সংকট নিরসনে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবগুলো পূর্ণ বাস্তবায়নই একমাত্র শান্তিপূর্ণ পথ।

রাশিয়ার এই অবস্থান এমন সময়ে এলো যখন ইউরোপজুড়ে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ঘোষণা দিয়েছেন, আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফ্রান্স আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে।

এছাড়া যুক্তরাজ্যেও চাপ বাড়ছে। ৯টি রাজনৈতিক দলের ২২০ এমপি ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য। এই চিঠির স্বাক্ষরকারীদের বেশিরভাগই লেবার পার্টির এমপি এবং সংখ্যায় এটি পার্লামেন্টের এক-তৃতীয়াংশের বেশি।

চিঠিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের স্বীকৃতি বিশ্ববাসীর কাছে একটি শক্তিশালী বার্তা দেবে এবং ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানে দ্বি-রাষ্ট্রীয় পথে অগ্রগতি ঘটাবে।

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি নিয়ে এই নতুন কূটনৈতিক তরঙ্গ মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিকে আরও নতুন মাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে। এখন দেখার বিষয়, এসব স্বীকৃতি বাস্তবসম্মত শান্তি প্রতিষ্ঠায় কতটা কার্যকর হয়।

Share