সরকারকে দায় নিতে হবে : রাশেদ খান - Porikroma News
Connect with us

রাজনীতি

সরকারকে দায় নিতে হবে : রাশেদ খান

Published

on

সরকারকে দায় নিতে হবে রাশেদ খান

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, দেশের ভেতর দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, লুটপাট এবং তদবীর বাণিজ্য বন্ধ করা সরকারের দায়িত্ব। তবে সরকার এই কাজে ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টকশোতে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন রাশেদ খান। তিনি বলেন, “বিভিন্ন জায়গায় দখলদারিত্ব চলছে। বিভিন্ন সুবিধাভোগী গোষ্ঠী আন্দোলন সংগ্রামে নেই, বরং বিভিন্ন দলের বা সংগঠনের নাম ব্যবহার করে নানা অপরাধ করছে।”

তিনি আরও বলেন, “দলীয় পরিচয়ে অপরাধের ঘটনা ঘটছে। সন্ত্রাসী, ডাকাত, চাঁদাবাজদের গ্রুপ দলীয় ছত্রছায়ায় এসব অপরাধ করছে। অভ্যুত্থানের পরেও সরকার যদি এগুলো বন্ধ করতে না পারে, তাহলে কোনো সরকারই পারবে না। সরকারকে অবশ্যই দায় নিতে হবে।”

স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবের কথাও তুলে ধরে রাশেদ খান বলেন, “যারা সচিব, প্রশাসক, উপদেষ্টা নিয়োগ পেয়েছেন, তাদের নিয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নেই। দুর্নীতির অভিযোগের পরও কোনো তদন্ত কমিটি হয়নি। দুদকও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।”

আওয়ামী লীগের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করিনি। সাময়িকভাবে কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। আগামী নির্বাচনে তারা অংশ নিতে পারবে কি না, সেটি নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে।”

Share

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, দেশের ভেতর দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, লুটপাট এবং তদবীর বাণিজ্য বন্ধ করা সরকারের দায়িত্ব। তবে সরকার এই কাজে ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টকশোতে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন রাশেদ খান। তিনি বলেন, “বিভিন্ন জায়গায় দখলদারিত্ব চলছে। বিভিন্ন সুবিধাভোগী গোষ্ঠী আন্দোলন সংগ্রামে নেই, বরং বিভিন্ন দলের বা সংগঠনের নাম ব্যবহার করে নানা অপরাধ করছে।”

তিনি আরও বলেন, “দলীয় পরিচয়ে অপরাধের ঘটনা ঘটছে। সন্ত্রাসী, ডাকাত, চাঁদাবাজদের গ্রুপ দলীয় ছত্রছায়ায় এসব অপরাধ করছে। অভ্যুত্থানের পরেও সরকার যদি এগুলো বন্ধ করতে না পারে, তাহলে কোনো সরকারই পারবে না। সরকারকে অবশ্যই দায় নিতে হবে।”

স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবের কথাও তুলে ধরে রাশেদ খান বলেন, “যারা সচিব, প্রশাসক, উপদেষ্টা নিয়োগ পেয়েছেন, তাদের নিয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নেই। দুর্নীতির অভিযোগের পরও কোনো তদন্ত কমিটি হয়নি। দুদকও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।”

আওয়ামী লীগের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করিনি। সাময়িকভাবে কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। আগামী নির্বাচনে তারা অংশ নিতে পারবে কি না, সেটি নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে।”

Share