Connect with us

বাংলাদেশ

৫ দিনেও মেলেনি সমাধান, ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

Published

on

পল্লী বিদ্যুৎ লোগো
ছবি : সংগৃহীত

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা গত ২১ মে ২০২৫ থেকে আন্দোলন চালিয়ে আসলেও এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আশ্বাস কিংবা সাড়া পাওয়া যায়নি। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিভিন্ন পদের কর্মীদের সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ সেবা চালু রেখে ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

গত ১৬ মে ২০২৫ তারিখে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সরকারের সহযোগিতা চাওয়া হলেও কোনো ইতিবাচক উত্তর মেলেনি। ফলে সাত দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে কর্মীরা। দাবিগুলো হলো:

১. পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের দমন-পীড়নের মাধ্যমে কর্মপরিবেশ অস্থিতিশীলকারী আরইবি চেয়ারম্যানের অপসারণ।
২️. এক ও অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়নের মাধ্যমে আরইবি-পবিস একীভূতকরণ অথবা পুনর্গঠন।
৩️. মিটার রিডার, লাইন শ্রমিক, পৌস্য কর্মীদের চাকরি নিয়মিতকরণ।
৪️. মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল।
৫️. গ্রাহক সেবায় স্বার্থে সকল হয়রানি ও শান্তিমূলক বদলি আদেশ বাতিল এবং বরখাস্ত কর্মীদের পদায়ন।
৬️. জরুরি সেবা কর্মীদের জন্য আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী শিফটিং ডিউটি ও দ্রুত জনবল পূরণ।
৭️. পুনর্গঠন না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন বোর্ড গঠন।

দেশের ১৪ কোটি পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকের মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করা এবং ৪৫ হাজার নির্যাতিত কর্মীর ন্যায্য দাবির পক্ষে সরকারের পাশাপাশি রাজনৈতিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, শিক্ষক সমাজ, গণমাধ্যম ও সাধারণ জনগণের সহযোগিতা কামনা করেছে আন্দোলনকারীরা।

Share

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা গত ২১ মে ২০২৫ থেকে আন্দোলন চালিয়ে আসলেও এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আশ্বাস কিংবা সাড়া পাওয়া যায়নি। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিভিন্ন পদের কর্মীদের সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ সেবা চালু রেখে ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

গত ১৬ মে ২০২৫ তারিখে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সরকারের সহযোগিতা চাওয়া হলেও কোনো ইতিবাচক উত্তর মেলেনি। ফলে সাত দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে কর্মীরা। দাবিগুলো হলো:

১. পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের দমন-পীড়নের মাধ্যমে কর্মপরিবেশ অস্থিতিশীলকারী আরইবি চেয়ারম্যানের অপসারণ।
২️. এক ও অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়নের মাধ্যমে আরইবি-পবিস একীভূতকরণ অথবা পুনর্গঠন।
৩️. মিটার রিডার, লাইন শ্রমিক, পৌস্য কর্মীদের চাকরি নিয়মিতকরণ।
৪️. মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল।
৫️. গ্রাহক সেবায় স্বার্থে সকল হয়রানি ও শান্তিমূলক বদলি আদেশ বাতিল এবং বরখাস্ত কর্মীদের পদায়ন।
৬️. জরুরি সেবা কর্মীদের জন্য আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী শিফটিং ডিউটি ও দ্রুত জনবল পূরণ।
৭️. পুনর্গঠন না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন বোর্ড গঠন।

দেশের ১৪ কোটি পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকের মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করা এবং ৪৫ হাজার নির্যাতিত কর্মীর ন্যায্য দাবির পক্ষে সরকারের পাশাপাশি রাজনৈতিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, শিক্ষক সমাজ, গণমাধ্যম ও সাধারণ জনগণের সহযোগিতা কামনা করেছে আন্দোলনকারীরা।

Share