পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ২০ - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ২০

Published

on

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ২০
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুরুতর আহত দুজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের সুজানগর ও পাবনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বুধবার বিকেলে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ছবি: হাসান মাহমুদ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ বুধবার বিকেলে উপজেলা সদরে এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানায়, মুঠোফোনে ছেলে-মেয়ের কথা বলা নিয়ে শুরু হওয়া ব্যক্তিগত বিরোধ পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দ শোনা যায়।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব শেখ আবদুর রউফ (৫০), ছাত্রদল নেতা কাউছার হোসেন, চর সুজানগর গ্রামের সুজন আলী, টিক্কা খানসহ অন্তত ২০ জন। আহতদের পাবনা জেনারেল হাসপাতাল ও সুজানগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল মঙ্গলবার ছাত্রদল নেতা কাউছার হোসেন ফোনে এক নারীর সঙ্গে কথা বলাকে কেন্দ্র করে সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মজিবর খাঁর অনুসারীদের সঙ্গে বিবাদে জড়ান। বিষয়টি মীমাংসার সময় হাতাহাতি ও মারধর শুরু হলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। উভয় পক্ষের মধ্যে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয় এবং গুলির শব্দও শোনা যায়।

বিএনপি উপজেলা আহ্বায়ক তৌফিক ইমাম খান বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক কোনো বিষয় নয়, ব্যক্তিগত বিরোধ। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সুজানগর থানার ওসি মজিবর রহমান জানান, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ রয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে কেউ এখনও থানায় অভিযোগ করেনি।


Share

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ বুধবার বিকেলে উপজেলা সদরে এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানায়, মুঠোফোনে ছেলে-মেয়ের কথা বলা নিয়ে শুরু হওয়া ব্যক্তিগত বিরোধ পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দ শোনা যায়।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব শেখ আবদুর রউফ (৫০), ছাত্রদল নেতা কাউছার হোসেন, চর সুজানগর গ্রামের সুজন আলী, টিক্কা খানসহ অন্তত ২০ জন। আহতদের পাবনা জেনারেল হাসপাতাল ও সুজানগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল মঙ্গলবার ছাত্রদল নেতা কাউছার হোসেন ফোনে এক নারীর সঙ্গে কথা বলাকে কেন্দ্র করে সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মজিবর খাঁর অনুসারীদের সঙ্গে বিবাদে জড়ান। বিষয়টি মীমাংসার সময় হাতাহাতি ও মারধর শুরু হলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। উভয় পক্ষের মধ্যে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয় এবং গুলির শব্দও শোনা যায়।

বিএনপি উপজেলা আহ্বায়ক তৌফিক ইমাম খান বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক কোনো বিষয় নয়, ব্যক্তিগত বিরোধ। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সুজানগর থানার ওসি মজিবর রহমান জানান, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ রয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে কেউ এখনও থানায় অভিযোগ করেনি।


Share