Connect with us

বাংলাদেশ

জামায়াত অফিসে আগুন, কুরআন পুড়িয়েছে বিএনপি: সংঘর্ষে আহত ৩০

Published

on

পাবনায় সংঘর্ষের পর জামায়াত অফিস থেকে উদ্ধার পোড়া কুরআন, বিক্ষোভে মানুষ দেখাচ্ছেন
পাবনায় সংঘর্ষের পর জামায়াত অফিস থেকে উদ্ধার পোড়া কুরআন, বিক্ষোভে মানুষ দেখাচ্ছেন

পাবনার আটঘরিয়ায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে তীব্র রাজনৈতিক সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, বিএনপির সন্ত্রাসীরা স্থানীয় জামায়াত অফিসে আগুন দিয়ে আসবাবপত্রসহ কুরআন শরীফ পুড়িয়ে দেয়।

ঘটনার সূত্রপাত হয় দেবোত্তর ডিগ্রি অনার্স কলেজের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য নির্বাচনের মনোনয়নপত্র তোলা কেন্দ্র করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপি সমর্থিত তিনজন অভিভাবক মনোনয়নপত্র তোলেন। কিছুক্ষণ পর জামায়াতের নেতাকর্মীরা তাদের পছন্দের একজনের জন্য মনোনয়নপত্র চাইলে বাধা দেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এতে শুরু হয় কথাকাটাকাটি ও ধস্তাধস্তি।

জামায়াতের দাবি, বিএনপির কর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করে এবং পরে দলীয় অফিসে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে কুরআন শরীফসহ গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র পুড়ে যায়। সংঘর্ষের সময় মসজিদের সামনেও গুলি ও বোমা ফাটানোর অভিযোগ উঠেছে বিএনপি কর্মীদের বিরুদ্ধে।

আটঘরিয়া উপজেলা জামায়াতের আমির মো. নকিবুল্লাহ জানান, বিএনপির লোকজন শুধু হামলাই চালায়নি, নামাজের সময় মসজিদের পাশেও গোলযোগ সৃষ্টি করেছে।

অন্যদিকে, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনোয়ার হোসেন আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “জামায়াতই আমাদের অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে। কলেজে ধাক্কাধাক্কির কোনো ঘটনা ঘটেনি। জামায়াতের নেতারা মিথ্যা বলছেন।”

বিকেল থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

Share

পাবনার আটঘরিয়ায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে তীব্র রাজনৈতিক সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, বিএনপির সন্ত্রাসীরা স্থানীয় জামায়াত অফিসে আগুন দিয়ে আসবাবপত্রসহ কুরআন শরীফ পুড়িয়ে দেয়।

ঘটনার সূত্রপাত হয় দেবোত্তর ডিগ্রি অনার্স কলেজের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য নির্বাচনের মনোনয়নপত্র তোলা কেন্দ্র করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপি সমর্থিত তিনজন অভিভাবক মনোনয়নপত্র তোলেন। কিছুক্ষণ পর জামায়াতের নেতাকর্মীরা তাদের পছন্দের একজনের জন্য মনোনয়নপত্র চাইলে বাধা দেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এতে শুরু হয় কথাকাটাকাটি ও ধস্তাধস্তি।

জামায়াতের দাবি, বিএনপির কর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করে এবং পরে দলীয় অফিসে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে কুরআন শরীফসহ গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র পুড়ে যায়। সংঘর্ষের সময় মসজিদের সামনেও গুলি ও বোমা ফাটানোর অভিযোগ উঠেছে বিএনপি কর্মীদের বিরুদ্ধে।

আটঘরিয়া উপজেলা জামায়াতের আমির মো. নকিবুল্লাহ জানান, বিএনপির লোকজন শুধু হামলাই চালায়নি, নামাজের সময় মসজিদের পাশেও গোলযোগ সৃষ্টি করেছে।

অন্যদিকে, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনোয়ার হোসেন আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “জামায়াতই আমাদের অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে। কলেজে ধাক্কাধাক্কির কোনো ঘটনা ঘটেনি। জামায়াতের নেতারা মিথ্যা বলছেন।”

বিকেল থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

Share