সাড়ে ১২ লাখ টাকা নিয়ে বিকাশ কর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু - Porikroma News
Connect with us

জাতীয়

সাড়ে ১২ লাখ টাকা নিয়ে বিকাশ কর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু

Published

on

সাড়ে ১২ লাখ টাকা নিয়ে বিকাশ কর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু
নিহত রিজন মিয়া। ছবি : সংগৃহীত

নেত্রকোনার আটপাড়ায় মগড়া নদী থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় মো. রিজন মিয়া নামের এক বিকাশ কর্মীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নের ঘাগড়া গ্রামের পাশে নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

এর আগে রোববার (১০ আগস্ট) সকালে জেলা শহরের বিকাশ অফিস থেকে সাড়ে ১২ লাখ টাকা নিয়ে রিজন মিয়া বের হন। বিকেল ৩টার পর থেকে তার মোবাইল বন্ধ থাকায় তিনি নিখোঁজ ছিলেন। নিহত রিজন মিয়া জেলা শহরের পশ্চিম নাগড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে।

আটপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী জানান, মরদেহের সুরতহাল শেষে পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। পুলিশ এই ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।

স্থানীয়রা জানান, রিজন বিকাশ অফিসে কর্মরত ছিলেন এবং ওইদিন অন্যান্য দিনের মতো নগদ টাকা নিয়ে বের হয়েছিলেন। নিহতের সঙ্গে আর যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না, পরবর্তীতে পরিবারের সদস্যরা নেত্রকোনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।


Share

নেত্রকোনার আটপাড়ায় মগড়া নদী থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় মো. রিজন মিয়া নামের এক বিকাশ কর্মীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নের ঘাগড়া গ্রামের পাশে নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

এর আগে রোববার (১০ আগস্ট) সকালে জেলা শহরের বিকাশ অফিস থেকে সাড়ে ১২ লাখ টাকা নিয়ে রিজন মিয়া বের হন। বিকেল ৩টার পর থেকে তার মোবাইল বন্ধ থাকায় তিনি নিখোঁজ ছিলেন। নিহত রিজন মিয়া জেলা শহরের পশ্চিম নাগড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে।

আটপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী জানান, মরদেহের সুরতহাল শেষে পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। পুলিশ এই ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।

স্থানীয়রা জানান, রিজন বিকাশ অফিসে কর্মরত ছিলেন এবং ওইদিন অন্যান্য দিনের মতো নগদ টাকা নিয়ে বের হয়েছিলেন। নিহতের সঙ্গে আর যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না, পরবর্তীতে পরিবারের সদস্যরা নেত্রকোনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।


Share