নারায়ণগঞ্জে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ৮ - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ৮

Published

on

প্রতীকী ছবি

নারায়ণগঞ্জের বন্দরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২০ জুন) রাতে উপজেলার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের শাহি মসজিদ এলাকায় সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ২ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে রনি-জাফর গ্রুপ ও বাবু-মেহেদী গ্রুপ পৃথকভাবে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে মহড়া চালিয়ে আসছিল। উভয়পক্ষই সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের আশ্রয়ে রয়েছে বলে জানা গেছে।

শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বন্দরের অটোরিকশা স্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন আহত হন। এর মধ্যে ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ বিষয়ে মহানগর বিএনপি নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার বলেন, “এই দুগ্রুপ আমার লোক নয়, তারা যুবলীগ নেতা খান মাসুদের অনুসারী। প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করেই সংঘর্ষ হয়েছে।”

বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, “আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছে।”

Share

নারায়ণগঞ্জের বন্দরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২০ জুন) রাতে উপজেলার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের শাহি মসজিদ এলাকায় সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ২ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে রনি-জাফর গ্রুপ ও বাবু-মেহেদী গ্রুপ পৃথকভাবে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে মহড়া চালিয়ে আসছিল। উভয়পক্ষই সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের আশ্রয়ে রয়েছে বলে জানা গেছে।

শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বন্দরের অটোরিকশা স্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন আহত হন। এর মধ্যে ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ বিষয়ে মহানগর বিএনপি নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার বলেন, “এই দুগ্রুপ আমার লোক নয়, তারা যুবলীগ নেতা খান মাসুদের অনুসারী। প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করেই সংঘর্ষ হয়েছে।”

বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, “আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছে।”

Share