মিয়ানমার সংঘর্ষ, মিজোরামে ৪ হাজার শরণার্থী - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

মিয়ানমার সংঘর্ষ, মিজোরামে ৪ হাজার শরণার্থী

Published

on

মিয়ানমার সংঘর্ষ, মিজোরামে ৪ হাজার শরণার্থী
জান্তাবিরোধী দুই গ্রুপের সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর মিজোরামে পালিয়ে যান কয়েক হাজার শরণার্থী। ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারে জান্তা সরকারবিরোধী দুটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের পর হাজার হাজার শরণার্থী ভারতে পালিয়েছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জানায়, দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামে ইতোমধ্যে প্রায় ৪ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।

রয়টার্সকে এক জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, মিয়ানমারের চিন রাজ্যের কৌশলগত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে চিন ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স (সিএনডিএফ) এবং চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স-হুয়ালঙ্গোরাম (সিডিএফ-এইচ)–এর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ শুরু হয়। ২ জুলাই থেকে এ সংঘর্ষ শুরুর পর শরণার্থীরা সীমান্ত অতিক্রম করতে থাকে।

মিজোরামের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে সাপডাঙ্গা জানিয়েছেন, বর্তমানে শরণার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩ হাজার হলেও বিভিন্ন সূত্র জানাচ্ছে, তা ৪ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকেই মিজোরামে আশ্রয় নিয়ে আছে হাজার হাজার মিয়ানমার নাগরিক।

রাজনৈতিক সীমারেখা পৃথক হলেও চিন রাজ্য এবং মিজোরামের মানুষের মধ্যে রয়েছে সাংস্কৃতিক ও নৃতাত্ত্বিক মিল। এ কারণে এই শরণার্থীরা অনেকটাই মিজোরামে নিজেদের আপন পরিবেশ খুঁজে পাচ্ছে।

মিয়ানমারের জান্তা সরকারের মুখপাত্রকে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।


Share

মিয়ানমারে জান্তা সরকারবিরোধী দুটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের পর হাজার হাজার শরণার্থী ভারতে পালিয়েছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জানায়, দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামে ইতোমধ্যে প্রায় ৪ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।

রয়টার্সকে এক জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, মিয়ানমারের চিন রাজ্যের কৌশলগত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে চিন ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স (সিএনডিএফ) এবং চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স-হুয়ালঙ্গোরাম (সিডিএফ-এইচ)–এর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ শুরু হয়। ২ জুলাই থেকে এ সংঘর্ষ শুরুর পর শরণার্থীরা সীমান্ত অতিক্রম করতে থাকে।

মিজোরামের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে সাপডাঙ্গা জানিয়েছেন, বর্তমানে শরণার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩ হাজার হলেও বিভিন্ন সূত্র জানাচ্ছে, তা ৪ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকেই মিজোরামে আশ্রয় নিয়ে আছে হাজার হাজার মিয়ানমার নাগরিক।

রাজনৈতিক সীমারেখা পৃথক হলেও চিন রাজ্য এবং মিজোরামের মানুষের মধ্যে রয়েছে সাংস্কৃতিক ও নৃতাত্ত্বিক মিল। এ কারণে এই শরণার্থীরা অনেকটাই মিজোরামে নিজেদের আপন পরিবেশ খুঁজে পাচ্ছে।

মিয়ানমারের জান্তা সরকারের মুখপাত্রকে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।


Share