মুরাদনগর ধর্ষণকাণ্ডে নতুন ভিডিও, মামলা তুলতে চান ভুক্তভোগী - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

মুরাদনগর ধর্ষণকাণ্ডে নতুন ভিডিও, মামলা তুলতে চান ভুক্তভোগী

Published

on

মুরাদনগর ধর্ষণকাণ্ডে নতুন ভিডিও, মামলা তুলতে চান ভুক্তভোগী
সংগৃহীত ছবি

কুমিল্লার মুরাদনগরের বহুল আলোচিত ধর্ষণকাণ্ডে নতুন করে মোড় নিয়েছে ঘটনা। ভাইরাল হওয়া ভিডিও এবং সামাজিক চাপের মুখে মামলাটি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানালেন ভুক্তভোগী নারী।

তিনি বলেন, ‘আমি না বুঝেই ফজর আলীর বিরুদ্ধে মামলাটি করেছি। পরিবার ও স্বামীর চাপের মুখে আছি। আমি আমার সন্তানদের নিয়ে শান্তিতে থাকতে চাই।’

এদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের নির্যাতনের আরেকটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। ‘তোদের বাপ আইছে’ নামের এক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, ছাত্রলীগ নেতা মুহাম্মদ আলী সুমনের নেতৃত্বে একদল যুবক ধর্ষণে অভিযুক্ত ফজর আলীকে বিবস্ত্র করে বেধড়ক মারধর করছে। আরেকজন ওই নারীকে বিবস্ত্র করছে। তাদের হাত-পা বেঁধে ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে, ভুক্তভোগী নারী ও ফজর আলীর মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল। তবে এ ঘটনার নেপথ্যে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে দাবি তাদের।

এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ওসি জাহিদুর রহমান বলেন, ‘নতুন ভিডিও আমাদের হাতে আসেনি। তদন্ত চলছে, সিনিয়র কর্মকর্তারা তদারকি করছেন। ভিডিও হাতে পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

উল্লেখ্য, ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে দুটি মামলায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মামলাটি এখনো অধিকতর তদন্তাধীন।

Share

কুমিল্লার মুরাদনগরের বহুল আলোচিত ধর্ষণকাণ্ডে নতুন করে মোড় নিয়েছে ঘটনা। ভাইরাল হওয়া ভিডিও এবং সামাজিক চাপের মুখে মামলাটি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানালেন ভুক্তভোগী নারী।

তিনি বলেন, ‘আমি না বুঝেই ফজর আলীর বিরুদ্ধে মামলাটি করেছি। পরিবার ও স্বামীর চাপের মুখে আছি। আমি আমার সন্তানদের নিয়ে শান্তিতে থাকতে চাই।’

এদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের নির্যাতনের আরেকটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে। ‘তোদের বাপ আইছে’ নামের এক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, ছাত্রলীগ নেতা মুহাম্মদ আলী সুমনের নেতৃত্বে একদল যুবক ধর্ষণে অভিযুক্ত ফজর আলীকে বিবস্ত্র করে বেধড়ক মারধর করছে। আরেকজন ওই নারীকে বিবস্ত্র করছে। তাদের হাত-পা বেঁধে ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে, ভুক্তভোগী নারী ও ফজর আলীর মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল। তবে এ ঘটনার নেপথ্যে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে দাবি তাদের।

এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ওসি জাহিদুর রহমান বলেন, ‘নতুন ভিডিও আমাদের হাতে আসেনি। তদন্ত চলছে, সিনিয়র কর্মকর্তারা তদারকি করছেন। ভিডিও হাতে পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

উল্লেখ্য, ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে দুটি মামলায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মামলাটি এখনো অধিকতর তদন্তাধীন।

Share