মানিকগঞ্জে শিশুকে ধর্ষণের দায়ে মৃত্যুদণ্ড - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

মানিকগঞ্জে শিশুকে ধর্ষণের দায়ে মৃত্যুদণ্ড

Published

on

মানিকগঞ্জে শিশুকে ধর্ষণের দায়ে মৃত্যুদণ্ড
শিশু ধর্ষণপ্রতীকী ছবি:

মানিকগঞ্জ পৌর এলাকায় ৯ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের দায়ে ৪৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

আজ রোববার দুপুরে মানিকগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম এ হামিদ এ রায় ঘোষণা করেন।

জানা গেছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির বাড়ি যশোর সদর উপজেলায়। তিনি মানিকগঞ্জ পৌরসভার একটি ভাড়া বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

মামলার নথি অনুযায়ী, ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট রাতে অভিযুক্ত ব্যক্তি তার নিকটাত্মীয় ৯ বছর বয়সী শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। ঘটনার পর শিশুটির মা বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুজ্জামান। ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। মামলাটিতে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) হুমায়ুন কবির।


Share

মানিকগঞ্জ পৌর এলাকায় ৯ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের দায়ে ৪৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

আজ রোববার দুপুরে মানিকগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম এ হামিদ এ রায় ঘোষণা করেন।

জানা গেছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির বাড়ি যশোর সদর উপজেলায়। তিনি মানিকগঞ্জ পৌরসভার একটি ভাড়া বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

মামলার নথি অনুযায়ী, ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট রাতে অভিযুক্ত ব্যক্তি তার নিকটাত্মীয় ৯ বছর বয়সী শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। ঘটনার পর শিশুটির মা বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুজ্জামান। ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। মামলাটিতে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) হুমায়ুন কবির।


Share