সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট ফাঁস - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট ফাঁস

Published

on

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট ফাঁস
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর গুলশান থেকে গ্রেপ্তার হওয়া রিয়াদসহ পাঁচজন সমন্বয়ক পরিচয়ধারী চক্রের বিরুদ্ধে উঠেছে ভয়ংকর অভিযোগ। শুধু চাঁদাবাজিই নয়, তারা সারা দেশে একটি শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন।

তথ্য অনুযায়ী, ‘সমন্বয়ক’ পরিচয় ব্যবহার করে শতাধিক তরুণকে জড়িত করা হয়েছে মাদক পরিবহন, বিক্রি এবং নতুন ভোক্তা তৈরির কাজে। এই চক্রটি গত ১১ মাসে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের সব শহরে মাদক সরবরাহ করেছে। মদ, ইয়াবা, আইসসহ সব ধরনের মাদক জল, স্থল ও আকাশপথে দেশে প্রবেশ করানো হয়েছে।

৫ আগস্টের পর রাজধানীর গুলশান-বনানী এলাকায় মাদক নিয়ন্ত্রণ নেয় এই চক্র। অভিজাত এলাকায় প্রভাবশালী মাদক কারবারিরা তাদের হাত করে মাদক ব্যবসা নিরাপদভাবে চালাতে থাকে। ‘জুলাই আন্দোলন’-এর সময় পরিচিত হওয়া অনেক তরুণও এই ফাঁদে পা দিয়ে এখন চক্রের সক্রিয় সদস্য।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, “নিত্যনতুন কৌশলে মাদক ব্যবসা চলছে। পুরোনো চক্রের পাশাপাশি প্রতিদিন নতুন লোক জড়াচ্ছে।”

ডিএনসির (মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর) এক কর্মকর্তা জানান, “মাদক কারবারিদের একটি তালিকা তৈরি করে নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে এবং কঠোর অভিযান চালানো হচ্ছে।”

এই চক্রের সদস্যরা এখন বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা, স্কুল-কলেজে মাদক ছড়িয়ে দিচ্ছে এবং শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ধরা পড়ার ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না। বরং প্রতিবাদ করলেই হয়রানি, মিথ্যা মামলা এবং সামাজিকভাবে হেয় করা হচ্ছে।

Share

রাজধানীর গুলশান থেকে গ্রেপ্তার হওয়া রিয়াদসহ পাঁচজন সমন্বয়ক পরিচয়ধারী চক্রের বিরুদ্ধে উঠেছে ভয়ংকর অভিযোগ। শুধু চাঁদাবাজিই নয়, তারা সারা দেশে একটি শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন।

তথ্য অনুযায়ী, ‘সমন্বয়ক’ পরিচয় ব্যবহার করে শতাধিক তরুণকে জড়িত করা হয়েছে মাদক পরিবহন, বিক্রি এবং নতুন ভোক্তা তৈরির কাজে। এই চক্রটি গত ১১ মাসে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের সব শহরে মাদক সরবরাহ করেছে। মদ, ইয়াবা, আইসসহ সব ধরনের মাদক জল, স্থল ও আকাশপথে দেশে প্রবেশ করানো হয়েছে।

৫ আগস্টের পর রাজধানীর গুলশান-বনানী এলাকায় মাদক নিয়ন্ত্রণ নেয় এই চক্র। অভিজাত এলাকায় প্রভাবশালী মাদক কারবারিরা তাদের হাত করে মাদক ব্যবসা নিরাপদভাবে চালাতে থাকে। ‘জুলাই আন্দোলন’-এর সময় পরিচিত হওয়া অনেক তরুণও এই ফাঁদে পা দিয়ে এখন চক্রের সক্রিয় সদস্য।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, “নিত্যনতুন কৌশলে মাদক ব্যবসা চলছে। পুরোনো চক্রের পাশাপাশি প্রতিদিন নতুন লোক জড়াচ্ছে।”

ডিএনসির (মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর) এক কর্মকর্তা জানান, “মাদক কারবারিদের একটি তালিকা তৈরি করে নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে এবং কঠোর অভিযান চালানো হচ্ছে।”

এই চক্রের সদস্যরা এখন বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা, স্কুল-কলেজে মাদক ছড়িয়ে দিচ্ছে এবং শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ধরা পড়ার ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না। বরং প্রতিবাদ করলেই হয়রানি, মিথ্যা মামলা এবং সামাজিকভাবে হেয় করা হচ্ছে।

Share