ঠিকাদারের ঠকবাজি বৈধ প্রকল্পের কাজে ‘অবৈধ বালু’ - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

ঠিকাদারের ঠকবাজি বৈধ প্রকল্পের কাজে ‘অবৈধ বালু’

Published

on

কুলাউড়ায় অবৈধ বালু ব্যবহার

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদীর চরের জব্দকৃত বালু অনুমতি ছাড়াই সরকারি প্রকল্পের কাজে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। আরাধনা এন্টারপ্রাইজ নামে এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনু নদীর তাজপুর চরে প্রশাসনের হেফাজতে থাকা বালু দিয়ে প্রতিরক্ষা বাঁধের জিও ব্যাগ নির্মাণ করেছে।

প্রশাসনিক অনুমতি ছাড়াই প্রায় ১২-১৩ লাখ টাকার বালু সরিয়ে নেয় প্রতিষ্ঠানটি। শনিবার কটারকোনা এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, জব্দকৃত বালু থেকে বালু সরানোর দৃশ্য। স্থানীয়রা জানান, দুই মাস ধরে এসব বালু তোলা হলেও কেউ বাধা দেয়নি।

উপজেলা ভূমি অফিসের তদারকির অভাবে এই ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ভূমি অফিসের উপসহকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মতিউর রহমান জানান, আপত্তি জানানো হয়েছে এবং বিষয়টি সহকারী কমিশনার (ভূমি)-কে জানানো হয়েছে।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহ জহরুল হোসেন জানিয়েছেন, বালু নেওয়া বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে বালু জিও ব্যাগে ভরা হয়েছে, তাও ফেরত দিতে হবে।

ইউএনও মো. মহিউদ্দিন বলেন, বৈধ প্রকল্পের কাজে অবৈধভাবে জব্দকৃত বালু ব্যবহারের সুযোগ নেই। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে বালু নিলাম প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগেই এমন অনিয়মে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। তারা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Share

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদীর চরের জব্দকৃত বালু অনুমতি ছাড়াই সরকারি প্রকল্পের কাজে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। আরাধনা এন্টারপ্রাইজ নামে এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনু নদীর তাজপুর চরে প্রশাসনের হেফাজতে থাকা বালু দিয়ে প্রতিরক্ষা বাঁধের জিও ব্যাগ নির্মাণ করেছে।

প্রশাসনিক অনুমতি ছাড়াই প্রায় ১২-১৩ লাখ টাকার বালু সরিয়ে নেয় প্রতিষ্ঠানটি। শনিবার কটারকোনা এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, জব্দকৃত বালু থেকে বালু সরানোর দৃশ্য। স্থানীয়রা জানান, দুই মাস ধরে এসব বালু তোলা হলেও কেউ বাধা দেয়নি।

উপজেলা ভূমি অফিসের তদারকির অভাবে এই ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ভূমি অফিসের উপসহকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মতিউর রহমান জানান, আপত্তি জানানো হয়েছে এবং বিষয়টি সহকারী কমিশনার (ভূমি)-কে জানানো হয়েছে।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহ জহরুল হোসেন জানিয়েছেন, বালু নেওয়া বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে বালু জিও ব্যাগে ভরা হয়েছে, তাও ফেরত দিতে হবে।

ইউএনও মো. মহিউদ্দিন বলেন, বৈধ প্রকল্পের কাজে অবৈধভাবে জব্দকৃত বালু ব্যবহারের সুযোগ নেই। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে বালু নিলাম প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগেই এমন অনিয়মে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। তারা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Share