খুলনায় যুবদল নেতা মাহবুব হত্যায় গ্রেপ্তার ১ - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

খুলনায় যুবদল নেতা মাহবুব হত্যায় গ্রেপ্তার ১

Published

on

খুলনায় যুবদল নেতা মাহবুব হত্যায় গ্রেপ্তার ১
ফাইল ছবি

খুলনা মহানগরীর দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান হত্যা মামলায় সজল শেখ (২৮) নামের এক চরমপন্থী সংগঠনের সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১৩ জুলাই) দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে নগরীর মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সজল শেখ ওই এলাকার সাহেব আলী শেখের ছেলে।

দৌলতপুর থানার ওসি মীর আতাহার আলী জানান, জিজ্ঞাসাবাদে সজল স্বীকার করেছেন, তিনি চরমপন্থী দলের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। মাহবুব হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ না নিলেও তার অবস্থান এবং খবরাখবর খুনিদের দিয়ে সহযোগিতা করেন। ঘটনার দিন সকাল থেকে এলাকাতেই ছিলেন এবং খুনিদের সাথে তথ্য আদানপ্রদান করতেন।

ওসি আরও বলেন, “ঘটনার দিন খুনিরা মাহবুবের বাড়ির সামনে একটি চায়ের দোকানে বসেও অবস্থান নেয়। হত্যাকাণ্ডের সময় সজল আশপাশে থেকে নজরদারি করেন। সজল অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। তদন্তের স্বার্থে এখন তা প্রকাশ করা যাচ্ছে না। তাকে রিমান্ডে নিয়ে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।”

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) তাজুল ইসলাম জানান, “সজল যুবদল নেতা মাহবুব হত্যাকাণ্ডসহ খুলনার বিভিন্ন চরমপন্থী গোষ্ঠীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডের ক্লু দ্রুত বের হবে বলে আশা করছি।”

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার (১১ জুলাই) দুপুরে দৌলতপুর মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়ায় নিজ বাড়ির সামনে মাহবুবকে গুলি করে এবং পায়ের রগ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ৩ খুনি। নিহতের বাবা আ. করিম মোল্লা পরদিন দৌলতপুর থানায় মামলা করেন।

Share

খুলনা মহানগরীর দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান হত্যা মামলায় সজল শেখ (২৮) নামের এক চরমপন্থী সংগঠনের সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১৩ জুলাই) দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে নগরীর মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সজল শেখ ওই এলাকার সাহেব আলী শেখের ছেলে।

দৌলতপুর থানার ওসি মীর আতাহার আলী জানান, জিজ্ঞাসাবাদে সজল স্বীকার করেছেন, তিনি চরমপন্থী দলের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। মাহবুব হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ না নিলেও তার অবস্থান এবং খবরাখবর খুনিদের দিয়ে সহযোগিতা করেন। ঘটনার দিন সকাল থেকে এলাকাতেই ছিলেন এবং খুনিদের সাথে তথ্য আদানপ্রদান করতেন।

ওসি আরও বলেন, “ঘটনার দিন খুনিরা মাহবুবের বাড়ির সামনে একটি চায়ের দোকানে বসেও অবস্থান নেয়। হত্যাকাণ্ডের সময় সজল আশপাশে থেকে নজরদারি করেন। সজল অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। তদন্তের স্বার্থে এখন তা প্রকাশ করা যাচ্ছে না। তাকে রিমান্ডে নিয়ে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।”

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) তাজুল ইসলাম জানান, “সজল যুবদল নেতা মাহবুব হত্যাকাণ্ডসহ খুলনার বিভিন্ন চরমপন্থী গোষ্ঠীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডের ক্লু দ্রুত বের হবে বলে আশা করছি।”

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার (১১ জুলাই) দুপুরে দৌলতপুর মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়ায় নিজ বাড়ির সামনে মাহবুবকে গুলি করে এবং পায়ের রগ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ৩ খুনি। নিহতের বাবা আ. করিম মোল্লা পরদিন দৌলতপুর থানায় মামলা করেন।

Share