আদালতে ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা ধর্ষণ মামলার আসামির - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

আদালতে ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা ধর্ষণ মামলার আসামির

Published

on

আদালতে ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা ধর্ষণ মামলার আসামির
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে গলায় ব্লেড চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

ঢাকার তৃতীয় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এক মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণ মামলার আসামি বাদল হোসেন মুন্না আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের গলায় ব্লেড চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।

বুধবার (১৬ জুলাই) এই ঘটনা ঘটে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে পাশের ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. সালাউদ্দিন জানান, মুন্নার শ্বাসনালি কেটে গেছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আসামি মুন্নার বাবা আব্দুল আলী জানান, কয়েক মাস ধরে মুন্না জেলে ছিলেন। আজ তার জামিন শুনানির দিন ছিল। এই সময় তিনি কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের গলায় ব্লেড চালিয়ে দেন। তিনি দাবি করেন, এই মামলাটি মিথ্যা এবং তার ছেলের শ্বশুর দায়ের করেছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. সাজ্জাদ হোসেন সবুজ বলেন, ২০২২ সালের জুনে কদমতলীতে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে মুন্নার বিরুদ্ধে। মেয়েটির বাবা অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছিলেন। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে এবং আজ ভুক্তভোগীকে পুনরায় জেরা করা হয়। জেরায় ভুক্তভোগী বলেন, আসামির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল না।

আদালতে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবল সাইফুর রহমান বলেন, কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় মুন্নাকে অসুস্থ দেখায়। কিছু সময় পরে হঠাৎ সে দূরে গিয়ে নিজের গলায় ব্লেড চালিয়ে দেয়। পুলিশ দ্রুত তাকে ধরে ফেলে ও ব্লেডটি জব্দ করে। পরে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।


Share

ঢাকার তৃতীয় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এক মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণ মামলার আসামি বাদল হোসেন মুন্না আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের গলায় ব্লেড চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।

বুধবার (১৬ জুলাই) এই ঘটনা ঘটে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে পাশের ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. সালাউদ্দিন জানান, মুন্নার শ্বাসনালি কেটে গেছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আসামি মুন্নার বাবা আব্দুল আলী জানান, কয়েক মাস ধরে মুন্না জেলে ছিলেন। আজ তার জামিন শুনানির দিন ছিল। এই সময় তিনি কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের গলায় ব্লেড চালিয়ে দেন। তিনি দাবি করেন, এই মামলাটি মিথ্যা এবং তার ছেলের শ্বশুর দায়ের করেছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. সাজ্জাদ হোসেন সবুজ বলেন, ২০২২ সালের জুনে কদমতলীতে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে মুন্নার বিরুদ্ধে। মেয়েটির বাবা অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছিলেন। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে এবং আজ ভুক্তভোগীকে পুনরায় জেরা করা হয়। জেরায় ভুক্তভোগী বলেন, আসামির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল না।

আদালতে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবল সাইফুর রহমান বলেন, কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় মুন্নাকে অসুস্থ দেখায়। কিছু সময় পরে হঠাৎ সে দূরে গিয়ে নিজের গলায় ব্লেড চালিয়ে দেয়। পুলিশ দ্রুত তাকে ধরে ফেলে ও ব্লেডটি জব্দ করে। পরে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।


Share