জুলাইযোদ্ধা রতনের আয় বন্ধ, পড়াশোনা বন্ধের পথে মেয়েরা - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

জুলাইযোদ্ধা রতনের আয় বন্ধ, পড়াশোনা বন্ধের পথে মেয়েরা

Published

on

জুলাইযোদ্ধা রতনের আয় বন্ধ, পড়াশোনা বন্ধের পথে মেয়েরা
আহত জুলাইযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম রতন। ছবি : সংগৃহীত

পা হারিয়ে জীবনসংগ্রামে হার মানেননি জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধা শফিকুল ইসলাম রতন। তবে এখন তার পরিবারের আয়ের উৎস বন্ধ, বন্ধ হওয়ার পথে মেয়েদের লেখাপড়া।

বগুড়ার সারিয়াকান্দির ধাপগ্রামের বাসিন্দা রতন ঢাকায় অটোরিকশা চালিয়ে সংসার চালাতেন। ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই গাজীপুরের শফিপুরে একটি মিছিলে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে তার ডান পায়ে গুরুতর জখম হয়। পরে তাকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হলে সংক্রমণের কারণে পা কেটে ফেলতে হয়।

রতনের বড় মেয়ে সুস্মিতা আক্তার বগুড়া সৈয়দ আহম্মেদ কলেজে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে পড়ছেন। ছোট মেয়ে মরিয়ম পড়ে ৭ম শ্রেণিতে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তির পা হারানোর পর তাদের পড়াশোনাও থমকে গেছে।

রতন জানান, “সরকারের কাছ থেকে এক লাখ টাকা সহায়তা পেয়েছিলাম। তা দিয়ে ওষুধ আর চিকিৎসার খরচ মিটিয়ে ফেলেছি। এখন ধার দেনায় চলতে হচ্ছে।”

তিনি সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন যেন তার মেয়েদের পড়াশোনা চলমান রাখা যায়।

এ বিষয়ে সারিয়াকান্দির ইউএনও শাহরিয়ার রহমান বলেন, “বিষয়টি খোঁজ নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাসম্ভব সাহায্য করা হবে।”


Share

পা হারিয়ে জীবনসংগ্রামে হার মানেননি জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধা শফিকুল ইসলাম রতন। তবে এখন তার পরিবারের আয়ের উৎস বন্ধ, বন্ধ হওয়ার পথে মেয়েদের লেখাপড়া।

বগুড়ার সারিয়াকান্দির ধাপগ্রামের বাসিন্দা রতন ঢাকায় অটোরিকশা চালিয়ে সংসার চালাতেন। ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই গাজীপুরের শফিপুরে একটি মিছিলে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে তার ডান পায়ে গুরুতর জখম হয়। পরে তাকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হলে সংক্রমণের কারণে পা কেটে ফেলতে হয়।

রতনের বড় মেয়ে সুস্মিতা আক্তার বগুড়া সৈয়দ আহম্মেদ কলেজে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে পড়ছেন। ছোট মেয়ে মরিয়ম পড়ে ৭ম শ্রেণিতে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তির পা হারানোর পর তাদের পড়াশোনাও থমকে গেছে।

রতন জানান, “সরকারের কাছ থেকে এক লাখ টাকা সহায়তা পেয়েছিলাম। তা দিয়ে ওষুধ আর চিকিৎসার খরচ মিটিয়ে ফেলেছি। এখন ধার দেনায় চলতে হচ্ছে।”

তিনি সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন যেন তার মেয়েদের পড়াশোনা চলমান রাখা যায়।

এ বিষয়ে সারিয়াকান্দির ইউএনও শাহরিয়ার রহমান বলেন, “বিষয়টি খোঁজ নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাসম্ভব সাহায্য করা হবে।”


Share