জোয়ারে বিচ্ছিন্ন সড়ক, দুর্ভোগে ২০ হাজার মানুষ - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

জোয়ারে বিচ্ছিন্ন সড়ক, দুর্ভোগে ২০ হাজার মানুষ

Published

on

জোয়ারে বিচ্ছিন্ন সড়ক, দুর্ভোগে ২০ হাজার মানুষ
জোয়ারে বিচ্ছিন্ন সড়ক। ছবি : সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার বলিরপোল-নাছিরগঞ্জ সড়কটি অতিবৃষ্টি ও মেঘনা নদীর জোয়ারের পানির চাপে ভেঙে গিয়ে গভীর খালে পরিণত হয়েছে। এতে প্রায় ২০ হাজার বাসিন্দা চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন। স্থানীয়রা কোমর পানির মধ্য দিয়ে চলাচল করছেন। রোববার (২৭ জুলাই) চরমার্টিন ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় এই দুরবস্থার চিত্র দেখা যায়।

নাছিরগঞ্জ-বলিরপোল সড়কের দুই পাশে বসবাসরত হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করেন। কিন্তু জোয়ারের পানির তীব্র চাপে সড়কটি প্রায় ৩০ ফুট প্রশস্ত জায়গা ধসে পড়ে। বর্তমানে এলাকাবাসী বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় ভেঙে যাওয়া রাস্তাটি পাশের ক্ষেত ও বাড়ির ভেতর দিয়ে ঘুরে ঘুরে পার হচ্ছেন।

মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান জানান, রবিবার ভোরে সড়কটি ভেঙে খালে পরিণত হয়। এতে মসজিদেও যাওয়া যাচ্ছে না, রোগী হাসপাতালে নেওয়ারও সুযোগ নেই। গ্রাম্য চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন বলেন, রাস্তাটি না থাকায় রোগীরা ফার্মেসিতে আসতে পারছেন না, এখন তাঁকেই রোগীর কাছে যেতে হচ্ছে।

শিক্ষার্থী রায়হান আহমেদ বলেন, “সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় রাস্তার ক্ষতি ছিল কম, কিন্তু ছুটির পর দেখি রাস্তা খালে পরিণত হয়েছে।”

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাহাত উজ জামান জানান, ঘটনাটি জানার পর স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এলাকাবাসীর চলাচলের সুবিধার্থে সেখানে কালভার্ট নির্মাণের চিন্তাভাবনা চলছে এবং সড়ক সংস্কারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে।


Share

লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার বলিরপোল-নাছিরগঞ্জ সড়কটি অতিবৃষ্টি ও মেঘনা নদীর জোয়ারের পানির চাপে ভেঙে গিয়ে গভীর খালে পরিণত হয়েছে। এতে প্রায় ২০ হাজার বাসিন্দা চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন। স্থানীয়রা কোমর পানির মধ্য দিয়ে চলাচল করছেন। রোববার (২৭ জুলাই) চরমার্টিন ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় এই দুরবস্থার চিত্র দেখা যায়।

নাছিরগঞ্জ-বলিরপোল সড়কের দুই পাশে বসবাসরত হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করেন। কিন্তু জোয়ারের পানির তীব্র চাপে সড়কটি প্রায় ৩০ ফুট প্রশস্ত জায়গা ধসে পড়ে। বর্তমানে এলাকাবাসী বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় ভেঙে যাওয়া রাস্তাটি পাশের ক্ষেত ও বাড়ির ভেতর দিয়ে ঘুরে ঘুরে পার হচ্ছেন।

মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান জানান, রবিবার ভোরে সড়কটি ভেঙে খালে পরিণত হয়। এতে মসজিদেও যাওয়া যাচ্ছে না, রোগী হাসপাতালে নেওয়ারও সুযোগ নেই। গ্রাম্য চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন বলেন, রাস্তাটি না থাকায় রোগীরা ফার্মেসিতে আসতে পারছেন না, এখন তাঁকেই রোগীর কাছে যেতে হচ্ছে।

শিক্ষার্থী রায়হান আহমেদ বলেন, “সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় রাস্তার ক্ষতি ছিল কম, কিন্তু ছুটির পর দেখি রাস্তা খালে পরিণত হয়েছে।”

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাহাত উজ জামান জানান, ঘটনাটি জানার পর স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এলাকাবাসীর চলাচলের সুবিধার্থে সেখানে কালভার্ট নির্মাণের চিন্তাভাবনা চলছে এবং সড়ক সংস্কারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে।


Share