Connect with us

বাংলাদেশ

১৪ মে-কে জবির ‘কালো দিবস’ ঘোষণা, নতুন কর্মসূচি গণ-অনশন

Published

on

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। ছবি : সংগৃহীত

শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ওপর শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশি হামলার প্রতিবাদে ১৪ মে “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো দিবস” ঘোষণা করেছেন শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি গণ-জমায়েত ও গণ-অনশন কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে ‘জবি ঐক্য’র পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব সামসুল আরেফিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। আজ রাতে অবস্থান কর্মসূচি এবং আগামীকাল সকাল দশটায় বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের সমাবেশ হবে। জুমার নামাজের পর শুরু হবে গণ-অনশন।

তথ্য উপদেষ্টার ওপর বোতল নিক্ষেপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দোষী শিক্ষার্থীর বিচার হবে, তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর যারা হামলা চালিয়েছে, তাদের বিচার আগে নিশ্চিত করতে হবে।

বুধবার কাকরাইল মোড়ে পদযাত্রা চলাকালে পুলিশের টিয়ার গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও গরম পানির নিক্ষেপে অন্তত ৩০ জন আহত হন। এর আগে শিক্ষার্থীরা যমুনা ভবনের দিকে পদযাত্রা শুরু করলে পুলিশ একাধিকবার বাধা দেয়।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সঙ্গে বৈঠকেও শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো পূরণ না হওয়ায় ‘জবি ঐক্য’ আন্দোলনে নামে।

শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো—

  1. ৭০% শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি কার্যকর।
  2. কাটছাঁট ছাড়া পূর্ণাঙ্গ বাজেট অনুমোদন।
  3. দ্বিতীয় ক্যাম্পাস দ্রুত একনেকে অনুমোদন।
  4. শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী পুলিশদের বিচার।

Share

শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ওপর শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশি হামলার প্রতিবাদে ১৪ মে “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো দিবস” ঘোষণা করেছেন শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি গণ-জমায়েত ও গণ-অনশন কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে ‘জবি ঐক্য’র পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব সামসুল আরেফিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। আজ রাতে অবস্থান কর্মসূচি এবং আগামীকাল সকাল দশটায় বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের সমাবেশ হবে। জুমার নামাজের পর শুরু হবে গণ-অনশন।

তথ্য উপদেষ্টার ওপর বোতল নিক্ষেপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দোষী শিক্ষার্থীর বিচার হবে, তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর যারা হামলা চালিয়েছে, তাদের বিচার আগে নিশ্চিত করতে হবে।

বুধবার কাকরাইল মোড়ে পদযাত্রা চলাকালে পুলিশের টিয়ার গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও গরম পানির নিক্ষেপে অন্তত ৩০ জন আহত হন। এর আগে শিক্ষার্থীরা যমুনা ভবনের দিকে পদযাত্রা শুরু করলে পুলিশ একাধিকবার বাধা দেয়।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সঙ্গে বৈঠকেও শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো পূরণ না হওয়ায় ‘জবি ঐক্য’ আন্দোলনে নামে।

শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো—

  1. ৭০% শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি কার্যকর।
  2. কাটছাঁট ছাড়া পূর্ণাঙ্গ বাজেট অনুমোদন।
  3. দ্বিতীয় ক্যাম্পাস দ্রুত একনেকে অনুমোদন।
  4. শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী পুলিশদের বিচার।

Share