যশোরে কেন্দ্রের ভুলে রসায়নে ফেল, সংশোধনে জিপিএ-৫ - Porikroma News
Connect with us

শিক্ষা

যশোরে কেন্দ্রের ভুলে রসায়নে ফেল, সংশোধনে জিপিএ-৫

Published

on

যশোরে কেন্দ্রের ভুলে রসায়নে ফেল, সংশোধনে জিপিএ-৫
যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ফাইল ছবি

যশোরের পুলেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় বড় ধরণের গাফিলতির ঘটনা ঘটেছে। কেন্দ্র থেকে রসায়ন বিষয়ের ব্যবহারিক নম্বর পাঠানো হয়নি। ফলে বিজ্ঞান বিভাগের ৪৮ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়।

সদর উপজেলার ভাতুড়িয়া হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী মিয়ারাজ ইসলাম জানায়, ১০টি বিষয়ের মধ্যে ৮টিতে জিপিএ-৫ পেয়েও রসায়নে অকৃতকার্য হওয়ায় পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে আজ রোববার যশোর শিক্ষা বোর্ড সংশোধিত ফল প্রকাশ করলে ৪৮ শিক্ষার্থীই কাঙ্ক্ষিত ফলাফল ফিরে পায়।

পুলেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, ছয়টি বিদ্যালয়ের ৩২৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের ৪৮ জনের সবার একইভাবে রসায়নে অকৃতকার্য হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে সংশ্লিষ্ট স্কুলের শিক্ষকরা ফল বিশ্লেষণ করে কেন্দ্রসচিবের কাছে আপত্তি জানান।

কেন্দ্রসচিব মো. খানজাহান আলী বিষয়টি স্বীকার করে জানান, কীভাবে এই ভুল হয়েছে, তা তাঁরা বুঝতে পারেননি। তবে ফল সংশোধনের আবেদন করলে আজই বোর্ড গিয়ে সংশোধন করে আনা হয়।

যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবদুল মতিন জানান, কেন্দ্র থেকে রসায়নের ব্যবহারিক নম্বর না পাঠানোয় ফলাফল অসম্পূর্ণ ছিল। এজন্য সবার ফল অকৃতকার্য দেখায়। তিনি আরও জানান, কেন্দ্রের এই অবহেলার জন্য দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Share

যশোরের পুলেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় বড় ধরণের গাফিলতির ঘটনা ঘটেছে। কেন্দ্র থেকে রসায়ন বিষয়ের ব্যবহারিক নম্বর পাঠানো হয়নি। ফলে বিজ্ঞান বিভাগের ৪৮ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়।

সদর উপজেলার ভাতুড়িয়া হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী মিয়ারাজ ইসলাম জানায়, ১০টি বিষয়ের মধ্যে ৮টিতে জিপিএ-৫ পেয়েও রসায়নে অকৃতকার্য হওয়ায় পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে আজ রোববার যশোর শিক্ষা বোর্ড সংশোধিত ফল প্রকাশ করলে ৪৮ শিক্ষার্থীই কাঙ্ক্ষিত ফলাফল ফিরে পায়।

পুলেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, ছয়টি বিদ্যালয়ের ৩২৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের ৪৮ জনের সবার একইভাবে রসায়নে অকৃতকার্য হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে সংশ্লিষ্ট স্কুলের শিক্ষকরা ফল বিশ্লেষণ করে কেন্দ্রসচিবের কাছে আপত্তি জানান।

কেন্দ্রসচিব মো. খানজাহান আলী বিষয়টি স্বীকার করে জানান, কীভাবে এই ভুল হয়েছে, তা তাঁরা বুঝতে পারেননি। তবে ফল সংশোধনের আবেদন করলে আজই বোর্ড গিয়ে সংশোধন করে আনা হয়।

যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবদুল মতিন জানান, কেন্দ্র থেকে রসায়নের ব্যবহারিক নম্বর না পাঠানোয় ফলাফল অসম্পূর্ণ ছিল। এজন্য সবার ফল অকৃতকার্য দেখায়। তিনি আরও জানান, কেন্দ্রের এই অবহেলার জন্য দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Share