খামেনিকে হত্যার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

খামেনিকে হত্যার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

Published

on

খামেনিকে হত্যার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আরি খামেনি। ছবি : সংগৃহীত

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। রোববার (২৭ জুলাই) দক্ষিণ ইসরায়েলের রামন বিমানঘাঁটি পরিদর্শনের সময় তিনি এই হুমকি দেন।

ইসরায়েলি একটি পত্রিকার বরাতে জানা গেছে, কাৎজ বলেন, “আমি এখান থেকে স্বৈরশাসক খামেনিকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই—আপনি যদি ইসরায়েলকে হুমকি দেওয়া অব্যাহত রাখেন, তবে আমাদের লম্বা হাত এবার তেহরান পর্যন্ত পৌঁছাবে, আর সেটা আপনাকেও ছাড়বে না।”

তবে ইসরায়েলের এই হুমকির পর ইরানের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

প্রসঙ্গত, ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এর পাল্টা জবাবে ইরানও ইসরায়েলে হামলা চালায়। টানা ১২ দিন ধরে চলে এই যুদ্ধ।

পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় আক্রমণ করলে, তেহরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ‘আল উদেইদ’-এ হামলা করে।

শেষমেশ ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।


Share

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। রোববার (২৭ জুলাই) দক্ষিণ ইসরায়েলের রামন বিমানঘাঁটি পরিদর্শনের সময় তিনি এই হুমকি দেন।

ইসরায়েলি একটি পত্রিকার বরাতে জানা গেছে, কাৎজ বলেন, “আমি এখান থেকে স্বৈরশাসক খামেনিকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই—আপনি যদি ইসরায়েলকে হুমকি দেওয়া অব্যাহত রাখেন, তবে আমাদের লম্বা হাত এবার তেহরান পর্যন্ত পৌঁছাবে, আর সেটা আপনাকেও ছাড়বে না।”

তবে ইসরায়েলের এই হুমকির পর ইরানের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

প্রসঙ্গত, ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এর পাল্টা জবাবে ইরানও ইসরায়েলে হামলা চালায়। টানা ১২ দিন ধরে চলে এই যুদ্ধ।

পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় আক্রমণ করলে, তেহরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ‘আল উদেইদ’-এ হামলা করে।

শেষমেশ ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।


Share