পশ্চিমা চাপ উপেক্ষা করে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি সম্প্রসারণ - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

পশ্চিমা চাপ উপেক্ষা করে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বসতি সম্প্রসারণ

Published

on

ছবি : সংগৃহীত

পশ্চিমা মিত্রদের ক্রমবর্ধমান চাপ ও নিন্দা সত্ত্বেও দখলদার ইসরায়েল পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ অব্যাহত রেখেছে। জাতিসংঘ, মানবাধিকার সংস্থা ও আন্তর্জাতিক আইনজ্ঞরা একাধিকবার এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানালেও, তা থামেনি।

সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, গাজার বিরুদ্ধে চলমান আগ্রাসন এবং অধিকৃত পশ্চিম তীরে ২২টি নতুন অবৈধ বসতি স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল। বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৯৩ সালের অসলো শান্তি চুক্তির পর এটিই সবচেয়ে বড় ভূমি দখলের ঘটনা।

ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডায়ানা বাট্টু বলেন, “ইসরায়েল মূলত বিশ্বকে দেখাতে চাইছে যে তারাই শেষ কথা বলবে। যতই নিন্দা আসুক, শেষ পর্যন্ত সবাই মাথা নত করবে।”

অসলো চুক্তির লক্ষ্য ছিল গাজা ও পশ্চিম তীর নিয়ে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। কিন্তু বসতি সম্প্রসারণ এবং দখলদারিত্ব এই লক্ষ্যকে প্রায় অসম্ভব করে তুলেছে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের শামিল।

Share

পশ্চিমা মিত্রদের ক্রমবর্ধমান চাপ ও নিন্দা সত্ত্বেও দখলদার ইসরায়েল পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ অব্যাহত রেখেছে। জাতিসংঘ, মানবাধিকার সংস্থা ও আন্তর্জাতিক আইনজ্ঞরা একাধিকবার এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানালেও, তা থামেনি।

সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, গাজার বিরুদ্ধে চলমান আগ্রাসন এবং অধিকৃত পশ্চিম তীরে ২২টি নতুন অবৈধ বসতি স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল। বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৯৩ সালের অসলো শান্তি চুক্তির পর এটিই সবচেয়ে বড় ভূমি দখলের ঘটনা।

ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডায়ানা বাট্টু বলেন, “ইসরায়েল মূলত বিশ্বকে দেখাতে চাইছে যে তারাই শেষ কথা বলবে। যতই নিন্দা আসুক, শেষ পর্যন্ত সবাই মাথা নত করবে।”

অসলো চুক্তির লক্ষ্য ছিল গাজা ও পশ্চিম তীর নিয়ে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। কিন্তু বসতি সম্প্রসারণ এবং দখলদারিত্ব এই লক্ষ্যকে প্রায় অসম্ভব করে তুলেছে।

মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের শামিল।

Share