ইরাকে পিকেকে অস্ত্র হস্তান্তর তুরস্কে বিদ্রোহ শেষের পথে - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

ইরাকে পিকেকে অস্ত্র হস্তান্তর তুরস্কে বিদ্রোহ শেষের পথে

Published

on

ইরাকে পিকেকে অস্ত্র হস্তান্তর তুরস্কে বিদ্রোহ শেষের পথে
ছবিসূত্র : এএফপি

উত্তর ইরাকের কুর্দিস্তান অঞ্চলের সুলাইমানিয়ার কাছে একটি পাহাড়ি গুহায় কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে)-এর অর্ধশতাধিক যোদ্ধা আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র জমা দিয়েছে। এটি তুরস্কবিরোধী বিদ্রোহের অবসানে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে।

১৯৮৪ সাল থেকে তুরস্কে নিষিদ্ধ পিকেকে দল মে মাসে ঘোষণা দেয় তারা অস্ত্র জমা দেবে এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী লড়াই শেষ করবে। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কারাবন্দি নেতা আবদুল্লাহ ওজালানের আহ্বানের পর।

প্রতিবছর চলা সংঘাতে প্রায় ৪০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে এবং দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান এই শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কের পুনর্গঠন সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

তুরস্ক ও ইরাকি কুর্দিশ নিরাপত্তা বাহিনী ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। পরবর্তী পর্যায়ে আরও যোদ্ধারা অস্ত্র সমর্পণ করবে এবং জমা দেওয়া অস্ত্রগুলো ধ্বংস করা হবে।

নেটো সদস্য তুরস্ক ও পিকেকে-এর এই সংঘাতের সমাধান শুধু দেশেই নয়, সিরিয়াসহ গোটা অঞ্চলের নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।


Share

উত্তর ইরাকের কুর্দিস্তান অঞ্চলের সুলাইমানিয়ার কাছে একটি পাহাড়ি গুহায় কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে)-এর অর্ধশতাধিক যোদ্ধা আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র জমা দিয়েছে। এটি তুরস্কবিরোধী বিদ্রোহের অবসানে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে।

১৯৮৪ সাল থেকে তুরস্কে নিষিদ্ধ পিকেকে দল মে মাসে ঘোষণা দেয় তারা অস্ত্র জমা দেবে এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী লড়াই শেষ করবে। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কারাবন্দি নেতা আবদুল্লাহ ওজালানের আহ্বানের পর।

প্রতিবছর চলা সংঘাতে প্রায় ৪০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে এবং দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান এই শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কের পুনর্গঠন সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

তুরস্ক ও ইরাকি কুর্দিশ নিরাপত্তা বাহিনী ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। পরবর্তী পর্যায়ে আরও যোদ্ধারা অস্ত্র সমর্পণ করবে এবং জমা দেওয়া অস্ত্রগুলো ধ্বংস করা হবে।

নেটো সদস্য তুরস্ক ও পিকেকে-এর এই সংঘাতের সমাধান শুধু দেশেই নয়, সিরিয়াসহ গোটা অঞ্চলের নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।


Share