Connect with us

আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলে হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, প্রতিহত সেনাবাহিনীর

Published

on

ইসরায়েলে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র। ছবি : সংগৃহীত
ইসরায়েলে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র। ছবি : সংগৃহীত

ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। বৃহস্পতিবার (২২ মে) ভোররাতে ও দুপুরে এ হামলা চালানো হয়। টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, হুতিরা একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দিকে নিক্ষেপ করেছে। তবে দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এসব হামলা সফলভাবে ঠেকিয়ে দেয়।

প্রথম হামলার সময় ভোররাতে তেল আবিবসহ ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে সাইরেন বেজে ওঠে। প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটে যান। ‘মাগেন ডেভিড আদম’ জরুরি পরিষেবা সংস্থা জানিয়েছে, আশ্রয় নেওয়ার সময় একজন ব্যক্তি হালকা আহত হয়েছেন।

এরপর দুপুরের একটু আগে দ্বিতীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়। এই হামলাও প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। এ সময় জেরুজালেম, পশ্চিমতীর এবং ডেড সি-সংলগ্ন এলাকায় সতর্কতা জারি করা হয়।

হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী প্রথম হামলার দায় স্বীকার করেছে। তারা জানায়, তাদের লক্ষ্য ছিল তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর। পাশাপাশি দুটি ড্রোনও ইসরায়েলের দিকে পাঠানো হয়েছিল বলে দাবি তাদের।

এর আগে চলতি মাসের শুরুতে হুতিদের এক হামলায় বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরে ক্ষয়ক্ষতি ও আহতের ঘটনা ঘটে। এরপর আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি ইসরায়েলে ফ্লাইট বন্ধ করে দেয়।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের নভেম্বরে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর পর থেকে হুতিরা ইসরায়েল ও আন্তর্জাতিক জাহাজ লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে আসছে। গাজায় ফের ইসরায়েলি অভিযানের পর এই হামলা আরও বেড়ে যায়। এখন পর্যন্ত তারা ইসরায়েলে ৩৭টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ১০টির বেশি ড্রোন নিক্ষেপ করেছে।

Share

ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। বৃহস্পতিবার (২২ মে) ভোররাতে ও দুপুরে এ হামলা চালানো হয়। টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, হুতিরা একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দিকে নিক্ষেপ করেছে। তবে দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এসব হামলা সফলভাবে ঠেকিয়ে দেয়।

প্রথম হামলার সময় ভোররাতে তেল আবিবসহ ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে সাইরেন বেজে ওঠে। প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটে যান। ‘মাগেন ডেভিড আদম’ জরুরি পরিষেবা সংস্থা জানিয়েছে, আশ্রয় নেওয়ার সময় একজন ব্যক্তি হালকা আহত হয়েছেন।

এরপর দুপুরের একটু আগে দ্বিতীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়। এই হামলাও প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। এ সময় জেরুজালেম, পশ্চিমতীর এবং ডেড সি-সংলগ্ন এলাকায় সতর্কতা জারি করা হয়।

হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী প্রথম হামলার দায় স্বীকার করেছে। তারা জানায়, তাদের লক্ষ্য ছিল তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর। পাশাপাশি দুটি ড্রোনও ইসরায়েলের দিকে পাঠানো হয়েছিল বলে দাবি তাদের।

এর আগে চলতি মাসের শুরুতে হুতিদের এক হামলায় বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরে ক্ষয়ক্ষতি ও আহতের ঘটনা ঘটে। এরপর আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি ইসরায়েলে ফ্লাইট বন্ধ করে দেয়।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের নভেম্বরে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর পর থেকে হুতিরা ইসরায়েল ও আন্তর্জাতিক জাহাজ লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে আসছে। গাজায় ফের ইসরায়েলি অভিযানের পর এই হামলা আরও বেড়ে যায়। এখন পর্যন্ত তারা ইসরায়েলে ৩৭টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ১০টির বেশি ড্রোন নিক্ষেপ করেছে।

Share