Connect with us

বাংলাদেশ

সাড়ে দশ হাজারের বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার: সরকারের বড় সিদ্ধান্ত

Published

on

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতীক

বাংলাদেশে সাড়ে দশ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান সরকার। ২০০৯ সালের ২৯ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত দায়ের হওয়া এসব মামলার বিরুদ্ধে বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা হয়রানির শিকার হয়েছেন।

মানিকগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগে মামলাগুলো দায়ের হয়। মানিকগঞ্জ জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ পারভেজ ও ছাত্রদলের কর্মী জসিম উদ্দিনকে (আকাশ) আটক করার ঘটনা উল্লেখযোগ্য।

জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা এসব মামলা গায়েবি ও হয়রানিমূলক হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি জানান, এসব মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিরোধী নেতাকর্মীদের দমানোর জন্য দেওয়া হয়েছে।

বর্তমান সরকার মামলা প্রত্যাহারের জন্য জেলা ও মন্ত্রণালয় পর্যায়ে বিশেষ কমিটি গঠন করেছে। কমিটিগুলো মামলার সত্যতা যাচাই করে সরকারের কাছে সুপারিশ পাঠায় এবং জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফৌজদারী কার্যবিধির আওতায় মামলাগুলো প্রত্যাহার করে না চালানোর নির্দেশ দেন।

মামলা প্রত্যাহারের জন্য ব্যক্তি পর্যায়েও আবেদন করা যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান বলেন, নিরাপরাধ ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি থেকে রক্ষা করার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ অব্যাহত থাকবে।

এই উদ্যোগের ফলে রাজনৈতিক হয়রানি কমবে এবং সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচার পাবে।

Share

বাংলাদেশে সাড়ে দশ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান সরকার। ২০০৯ সালের ২৯ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত দায়ের হওয়া এসব মামলার বিরুদ্ধে বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা হয়রানির শিকার হয়েছেন।

মানিকগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগে মামলাগুলো দায়ের হয়। মানিকগঞ্জ জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ পারভেজ ও ছাত্রদলের কর্মী জসিম উদ্দিনকে (আকাশ) আটক করার ঘটনা উল্লেখযোগ্য।

জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা এসব মামলা গায়েবি ও হয়রানিমূলক হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি জানান, এসব মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিরোধী নেতাকর্মীদের দমানোর জন্য দেওয়া হয়েছে।

বর্তমান সরকার মামলা প্রত্যাহারের জন্য জেলা ও মন্ত্রণালয় পর্যায়ে বিশেষ কমিটি গঠন করেছে। কমিটিগুলো মামলার সত্যতা যাচাই করে সরকারের কাছে সুপারিশ পাঠায় এবং জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফৌজদারী কার্যবিধির আওতায় মামলাগুলো প্রত্যাহার করে না চালানোর নির্দেশ দেন।

মামলা প্রত্যাহারের জন্য ব্যক্তি পর্যায়েও আবেদন করা যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান বলেন, নিরাপরাধ ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি থেকে রক্ষা করার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ অব্যাহত থাকবে।

এই উদ্যোগের ফলে রাজনৈতিক হয়রানি কমবে এবং সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচার পাবে।

Share