অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ, উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবি - ভিপি নূর - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ, উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবি – ভিপি নূর

Published

on

গণঅধিকার পরিষদের সংবাদ সম্মেলন

ঢাকা: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বয়স ৯ মাস অতিক্রম করে ১০ মাসে পড়লেও এখনো দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারেনি বলে অভিযোগ তুলেছে গণঅধিকার পরিষদ। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাশেদ খান।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সিনিয়র সহ-সভাপতি ফারুক হাসান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

লিখিত বক্তব্যে তারা জানান, সরকার এখনো কার্যকর সংস্কার কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। বিশেষ করে, দুর্নীতি দমন, গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে রোডম্যাপ না থাকায় জনগণের মধ্যে অনাস্থা বাড়ছে।

এছাড়া নির্বাচন কমিশন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে কেউ কেউ। উপদেষ্টা পরিষদের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ এবং বিতর্কিত নিয়োগ বাতিলের দাবি জানানো হয়।

রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ, সীমান্তে পুশ-ইন, মানবিক করিডর এবং চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা জানিয়ে আরও বলেন, জনগণ এসব সিদ্ধান্ত মানবে না।

সংবাদ সম্মেলনে ৫ দফা দাবি পেশ করা হয় —
১. অবৈধ প্রশাসক নিয়োগ বাতিল।
২. এক সপ্তাহের মধ্যে জাতীয় সংলাপ।
৩. সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল।
৪. বিতর্কিত ছাত্র উপদেষ্টাদের পদত্যাগ।
৫. করিডর ও বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত না নেয়া।

গণঅধিকার পরিষদ হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায়, দাবি না মানলে আগামীতে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

Share

ঢাকা: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বয়স ৯ মাস অতিক্রম করে ১০ মাসে পড়লেও এখনো দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারেনি বলে অভিযোগ তুলেছে গণঅধিকার পরিষদ। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাশেদ খান।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সিনিয়র সহ-সভাপতি ফারুক হাসান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

লিখিত বক্তব্যে তারা জানান, সরকার এখনো কার্যকর সংস্কার কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। বিশেষ করে, দুর্নীতি দমন, গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে রোডম্যাপ না থাকায় জনগণের মধ্যে অনাস্থা বাড়ছে।

এছাড়া নির্বাচন কমিশন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে কেউ কেউ। উপদেষ্টা পরিষদের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ এবং বিতর্কিত নিয়োগ বাতিলের দাবি জানানো হয়।

রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ, সীমান্তে পুশ-ইন, মানবিক করিডর এবং চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা জানিয়ে আরও বলেন, জনগণ এসব সিদ্ধান্ত মানবে না।

সংবাদ সম্মেলনে ৫ দফা দাবি পেশ করা হয় —
১. অবৈধ প্রশাসক নিয়োগ বাতিল।
২. এক সপ্তাহের মধ্যে জাতীয় সংলাপ।
৩. সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল।
৪. বিতর্কিত ছাত্র উপদেষ্টাদের পদত্যাগ।
৫. করিডর ও বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত না নেয়া।

গণঅধিকার পরিষদ হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায়, দাবি না মানলে আগামীতে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

Share