গাজায় তিনজনের একজন না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

গাজায় তিনজনের একজন না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন

Published

on

গাজায় তিনজনের একজন না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন

গাজা উপত্যকায় মানবিক বিপর্যয় আরও ভয়াবহ আকার নিয়েছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) জানিয়েছে, সেখানে প্রতি তিনজনের একজন ফিলিস্তিনি দিন পার করছেন না খেয়ে। যদিও সংস্থাটি খাদ্য সহায়তা পৌঁছানো শুরু করেছে, তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।

ডব্লিউএফপি জানায়, গত ২১ মে সীমিত পরিসরে সীমান্ত খুলে দেওয়ার পর কিছু সহায়তা ট্রাক পাঠানো সম্ভব হয়েছে। তবে বর্তমানে যা দেওয়া হচ্ছে, তা ২০ লাখের বেশি মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যের সামান্য অংশ মাত্র। সংস্থাটি ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, গাজার উত্তর, কেন্দ্র ও দক্ষিণে প্রতিদিন অন্তত ১০০টি সহায়তা ট্রাক ঢোকার অনুমতি দিতে।

ডব্লিউএফপির সাম্প্রতিক মূল্যায়নে দেখা গেছে, গাজায় প্রতি তিনজনের একজন দিনের পর দিন না খেয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। ইন্টিগ্রেটেড ফুড সিকিউরিটি ফেজ ক্লাসিফিকেশন (আইপিসি)-এর সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংঘাত অব্যাহত থাকলে এবং মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে না পারলে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

চলতি বছরের মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রায় ৪ লাখ ৭০ হাজার মানুষ চরম ক্ষুধার মুখে পড়তে পারেন বলে সতর্ক করেছে ডব্লিউএফপি। সংস্থাটি আরও জানায়, যুদ্ধ শুরুর আগে যে আটা পাওয়া যেত, সেটি এখন তিন হাজার গুণ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। খাবার তৈরির তেলও প্রায় অনুপস্থিত।

Share

গাজা উপত্যকায় মানবিক বিপর্যয় আরও ভয়াবহ আকার নিয়েছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) জানিয়েছে, সেখানে প্রতি তিনজনের একজন ফিলিস্তিনি দিন পার করছেন না খেয়ে। যদিও সংস্থাটি খাদ্য সহায়তা পৌঁছানো শুরু করেছে, তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।

ডব্লিউএফপি জানায়, গত ২১ মে সীমিত পরিসরে সীমান্ত খুলে দেওয়ার পর কিছু সহায়তা ট্রাক পাঠানো সম্ভব হয়েছে। তবে বর্তমানে যা দেওয়া হচ্ছে, তা ২০ লাখের বেশি মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যের সামান্য অংশ মাত্র। সংস্থাটি ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, গাজার উত্তর, কেন্দ্র ও দক্ষিণে প্রতিদিন অন্তত ১০০টি সহায়তা ট্রাক ঢোকার অনুমতি দিতে।

ডব্লিউএফপির সাম্প্রতিক মূল্যায়নে দেখা গেছে, গাজায় প্রতি তিনজনের একজন দিনের পর দিন না খেয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। ইন্টিগ্রেটেড ফুড সিকিউরিটি ফেজ ক্লাসিফিকেশন (আইপিসি)-এর সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংঘাত অব্যাহত থাকলে এবং মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে না পারলে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

চলতি বছরের মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রায় ৪ লাখ ৭০ হাজার মানুষ চরম ক্ষুধার মুখে পড়তে পারেন বলে সতর্ক করেছে ডব্লিউএফপি। সংস্থাটি আরও জানায়, যুদ্ধ শুরুর আগে যে আটা পাওয়া যেত, সেটি এখন তিন হাজার গুণ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। খাবার তৈরির তেলও প্রায় অনুপস্থিত।

Share