গাজা দখলের ইসরায়েলি পরিকল্পনায় নতুন বিতর্ক, সৌদি আরব ও ইরাকের তীব্র নিন্দা - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

গাজা দখলের ইসরায়েলি পরিকল্পনায় নতুন বিতর্ক, সৌদি আরব ও ইরাকের তীব্র নিন্দা

Published

on

গাজা দখলের ইসরায়েলি পরিকল্পনায় নতুন বিতর্ক, সৌদি আরব ও ইরাকের তীব্র নিন্দা
সৌদি আরবের পতাকা। ছবি : সংগৃহীত

শুক্রবার (৮ আগস্ট), ইসরায়েলের গাজা উপত্যকা দখলের পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব ও ইরাক। উভয় দেশই এই পদক্ষেপকে আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকারের স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করেছে।

সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্তকে “সবচেয়ে কঠোর ভাষায়” নিন্দা জানিয়েছে। রিয়াদ অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল গাজায় ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখা, জাতিগত নিধন এবং নৃশংস আচরণ করছে। সৌদি আরবের এই প্রতিক্রিয়া আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগের সাথে মিলে যায়, যারা গাজায় ইসরায়েলের পূর্ণ দখল পরিকল্পনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

একই সময়ে, ইরাকের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইসরায়েলের এই পদক্ষেপকে “যুদ্ধাপরাধ” হিসেবে অভিহিত করেছে। ইরাকি মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে বলেছে যে, এটি গাজায় নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষুধার নীতি, বাস্তুচ্যুত করা এবং গণহত্যার একটি অংশ। ইরাক আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এসব লঙ্ঘন অবিলম্বে বন্ধ করার এবং ইসরায়েলের জবাবদিহি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে। একই সাথে, ইরাক জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে তাদের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে।

সৌদি আরব এবং ইরাকের এই প্রতিক্রিয়ার পর ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থা ইসরায়েলের এই ধরনের একতরফা পদক্ষেপের বিরোধিতা করছে।

Share

শুক্রবার (৮ আগস্ট), ইসরায়েলের গাজা উপত্যকা দখলের পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব ও ইরাক। উভয় দেশই এই পদক্ষেপকে আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকারের স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করেছে।

সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্তকে “সবচেয়ে কঠোর ভাষায়” নিন্দা জানিয়েছে। রিয়াদ অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল গাজায় ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখা, জাতিগত নিধন এবং নৃশংস আচরণ করছে। সৌদি আরবের এই প্রতিক্রিয়া আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগের সাথে মিলে যায়, যারা গাজায় ইসরায়েলের পূর্ণ দখল পরিকল্পনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

একই সময়ে, ইরাকের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইসরায়েলের এই পদক্ষেপকে “যুদ্ধাপরাধ” হিসেবে অভিহিত করেছে। ইরাকি মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে বলেছে যে, এটি গাজায় নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষুধার নীতি, বাস্তুচ্যুত করা এবং গণহত্যার একটি অংশ। ইরাক আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এসব লঙ্ঘন অবিলম্বে বন্ধ করার এবং ইসরায়েলের জবাবদিহি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে। একই সাথে, ইরাক জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে তাদের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে।

সৌদি আরব এবং ইরাকের এই প্রতিক্রিয়ার পর ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থা ইসরায়েলের এই ধরনের একতরফা পদক্ষেপের বিরোধিতা করছে।

Share