গাজায় ‘পরের সপ্তাহেই’ যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা: ট্রাম্প - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

গাজায় ‘পরের সপ্তাহেই’ যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা: ট্রাম্প

Published

on

গাজায় ‘পরের সপ্তাহেই’ যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা: ট্রাম্প
ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে চলমান গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে ‘পরের সপ্তাহের মধ্যেই’ যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানো সম্ভব হতে পারে।

ট্রাম্প বলেন, যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টায় জড়িত কিছু ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার পর তিনি আশাবাদী। তবে কার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, তা তিনি প্রকাশ করেননি। ট্রাম্পের এই মন্তব্য গাজার বোমা বিধ্বস্ত এবং ক্ষুধার্ত জনগণের জন্য আশার বার্তা হলেও বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, এই মুহূর্তে অঞ্চলজুড়ে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে না।

আল জাজিরার সাংবাদিক নুর ওদেহ জানান, একমাত্র আরব রাষ্ট্রগুলোর স্বাভাবিকীকরণ চুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েল হয়তো একটি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে পারে।

অন্যদিকে, হামাস দাবি করছে, ইসরায়েলকে গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে হবে এবং যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের পুনরাবৃত্তি না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর অভিযোগ, ইসরায়েল গাজার ত্রাণকেন্দ্রের কাছে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে বেসামরিক মানুষ হত্যা করছে। মে মাসের শেষের দিক থেকে সেখানে ৫৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, “খাদ্যের সন্ধান কখনই মৃত্যুদণ্ড হতে পারে না।” এমএসএফ (ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস) গাজায় চলমান অবস্থাকে ‘মানবিক সহায়তার ছদ্মবেশে হত্যাযজ্ঞ’ বলে অভিহিত করেছে।

সূত্র: রয়টার্স, আল জাজিরা

Share

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে চলমান গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে ‘পরের সপ্তাহের মধ্যেই’ যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানো সম্ভব হতে পারে।

ট্রাম্প বলেন, যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টায় জড়িত কিছু ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার পর তিনি আশাবাদী। তবে কার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, তা তিনি প্রকাশ করেননি। ট্রাম্পের এই মন্তব্য গাজার বোমা বিধ্বস্ত এবং ক্ষুধার্ত জনগণের জন্য আশার বার্তা হলেও বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, এই মুহূর্তে অঞ্চলজুড়ে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে না।

আল জাজিরার সাংবাদিক নুর ওদেহ জানান, একমাত্র আরব রাষ্ট্রগুলোর স্বাভাবিকীকরণ চুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েল হয়তো একটি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে পারে।

অন্যদিকে, হামাস দাবি করছে, ইসরায়েলকে গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে হবে এবং যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের পুনরাবৃত্তি না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর অভিযোগ, ইসরায়েল গাজার ত্রাণকেন্দ্রের কাছে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে বেসামরিক মানুষ হত্যা করছে। মে মাসের শেষের দিক থেকে সেখানে ৫৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, “খাদ্যের সন্ধান কখনই মৃত্যুদণ্ড হতে পারে না।” এমএসএফ (ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস) গাজায় চলমান অবস্থাকে ‘মানবিক সহায়তার ছদ্মবেশে হত্যাযজ্ঞ’ বলে অভিহিত করেছে।

সূত্র: রয়টার্স, আল জাজিরা

Share