Connect with us

জাতীয়

ফেসবুকে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় মৎস্য অধিদপ্তরের ৫ কর্মকর্তা শোকজ

Published

on

প্রতীকী ছবি : সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ার কারণে মৎস্য অধিদপ্তরের পাঁচ কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

গত ৪ মে এই পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মো. আব্দুর রউফ।

শোকজ পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন—
১. সহকারী পরিচালক এএসএম সানোয়ার রাসেল
২. সহকারী প্রধান আবু মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান
৩. ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মো. ফরিদ হোসেন
৪. মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. সালমুন হাসান বিপ্লব
৫. আখাউড়ার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান

জানা যায়, গত ১৪ এপ্রিল অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের তার ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেন, যেখানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) মো. তোফাজ্জেল হোসেন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়।

পোস্টে বলা হয়, তোফাজ্জেল হোসেন ২০১০-২০১৬ সাল পর্যন্ত দুই মন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং পরে তাকে সচিব পদে পদোন্নতির জন্য রাজনৈতিকভাবে সুপারিশ করা হয়।

ওই পোস্টে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্ট ও মন্তব্য করায় সংশ্লিষ্ট পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অংশ হিসেবে এই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।

এ ঘটনাটি প্রশাসনে ব্যক্তিগত মতপ্রকাশ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

Share

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ার কারণে মৎস্য অধিদপ্তরের পাঁচ কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

গত ৪ মে এই পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মো. আব্দুর রউফ।

শোকজ পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন—
১. সহকারী পরিচালক এএসএম সানোয়ার রাসেল
২. সহকারী প্রধান আবু মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান
৩. ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মো. ফরিদ হোসেন
৪. মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. সালমুন হাসান বিপ্লব
৫. আখাউড়ার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান

জানা যায়, গত ১৪ এপ্রিল অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের তার ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেন, যেখানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) মো. তোফাজ্জেল হোসেন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়।

পোস্টে বলা হয়, তোফাজ্জেল হোসেন ২০১০-২০১৬ সাল পর্যন্ত দুই মন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং পরে তাকে সচিব পদে পদোন্নতির জন্য রাজনৈতিকভাবে সুপারিশ করা হয়।

ওই পোস্টে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্ট ও মন্তব্য করায় সংশ্লিষ্ট পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অংশ হিসেবে এই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।

এ ঘটনাটি প্রশাসনে ব্যক্তিগত মতপ্রকাশ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

Share