ফেনীতে আশ্রয়কেন্দ্রে ভিড়, খাবার ও পানির সংকট - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

ফেনীতে আশ্রয়কেন্দ্রে ভিড়, খাবার ও পানির সংকট

Published

on

ফেনীতে আশ্রয়কেন্দ্রে ভিড়, খাবার ও পানির সংকট
ফেনীর ফুলগাজী মুন্সিরহাটের আলী আজম উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া দুর্গত মানুষজন। গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত কোনো সরকারি–বেসরকারি সহায়তা পাননি তাঁরা। আজ দুপুরে তোলা

ফেনীতে টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় ভিড় বেড়েছে। বৃষ্টিপাত কমায় মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি কিছুটা কমতে শুরু করলেও নতুন করে প্লাবিত হয়েছে ছাগলনাইয়া ও সদর উপজেলার একাধিক এলাকা।

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত জেলার চার উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। প্রায় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় শুকনা খাবার ও সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে।

আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা অনেক মানুষ অভিযোগ করেছেন, তারা এখনও কোনো সরকারি বা বেসরকারি সহায়তা পাননি। ফুলগাজী উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে শুকনা খাবার ও পানির অভাব এবং পয়ঃনিষ্কাশনের সমস্যায় ভুগছে মানুষ।

পানিবন্দী এলাকা থেকে উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতায় নেমেছে সেনাবাহিনী ও বিজিবি। সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের দুরন্ত ১৫ সাপোর্ট ব্যাটালিয়নের ১৩৯ সদস্যের একটি কোম্পানি উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে। বিজিবিও রান্না করা খাবার বিতরণ করছে।

জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, সব জায়গায় ত্রাণ পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোথাও ত্রাণ না পৌঁছালে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Share

ফেনীতে টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় ভিড় বেড়েছে। বৃষ্টিপাত কমায় মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি কিছুটা কমতে শুরু করলেও নতুন করে প্লাবিত হয়েছে ছাগলনাইয়া ও সদর উপজেলার একাধিক এলাকা।

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত জেলার চার উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। প্রায় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় শুকনা খাবার ও সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে।

আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা অনেক মানুষ অভিযোগ করেছেন, তারা এখনও কোনো সরকারি বা বেসরকারি সহায়তা পাননি। ফুলগাজী উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে শুকনা খাবার ও পানির অভাব এবং পয়ঃনিষ্কাশনের সমস্যায় ভুগছে মানুষ।

পানিবন্দী এলাকা থেকে উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতায় নেমেছে সেনাবাহিনী ও বিজিবি। সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের দুরন্ত ১৫ সাপোর্ট ব্যাটালিয়নের ১৩৯ সদস্যের একটি কোম্পানি উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে। বিজিবিও রান্না করা খাবার বিতরণ করছে।

জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, সব জায়গায় ত্রাণ পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোথাও ত্রাণ না পৌঁছালে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Share