দোহারে বিএনপি নেতা হারুন মাস্টার হত্যায় মামলা গ্রেফতার ১ - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

দোহারে বিএনপি নেতা হারুন মাস্টার হত্যায় মামলা গ্রেফতার ১

Published

on

দোহারে বিএনপি নেতা হারুন মাস্টার হত্যায় মামলা গ্রেফতার ১

ঢাকার দোহার উপজেলার নয়াবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও স্কুল শিক্ষক হারুন-আর-রশিদ হত্যার ঘটনায় দোহার থানায় মামলা হয়েছে। শনিবার সকালে নিহতের ছোট ভাই আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলা দায়েরের পর দোহার থানা পুলিশ ফারুক হোসেন নামে এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে।

গ্রেফতারকৃত ফারুক হোসেন দোহার উপজেলার ধোয়াইর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। পুলিশ ও মামলার সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ ও দলীয় কোন্দলের জেরে সাবেক সাধারণ সম্পাদক সামসুউদ্দিন মেম্বার ও ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব নাসির উদ্দিনের সঙ্গে হারুন মাস্টারের বিরোধ চলছিল।

এরই ধারাবাহিকতায় পরিকল্পিতভাবে হারুন মাস্টারকে গুলি করার পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ে ফেলে রাখা হয়। মামলার বাদী জানান, পূর্বে সামসুউদ্দিন গ্রুপের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও ঘটে। সেই ঘটনার জেরেই তাকে হত্যা করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে প্রধান আসামি করা হয়েছে সামসুউদ্দিন মেম্বারকে। এজাহারে ৭ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ১০-১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। দোহার থানার ওসি হাসান আলী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জুবায়ের হক জানান, ফারুক হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার সকালে রিমান্ড চেয়ে তাকে আদালতে পাঠানো হবে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Share

ঢাকার দোহার উপজেলার নয়াবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও স্কুল শিক্ষক হারুন-আর-রশিদ হত্যার ঘটনায় দোহার থানায় মামলা হয়েছে। শনিবার সকালে নিহতের ছোট ভাই আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলা দায়েরের পর দোহার থানা পুলিশ ফারুক হোসেন নামে এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে।

গ্রেফতারকৃত ফারুক হোসেন দোহার উপজেলার ধোয়াইর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। পুলিশ ও মামলার সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ ও দলীয় কোন্দলের জেরে সাবেক সাধারণ সম্পাদক সামসুউদ্দিন মেম্বার ও ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব নাসির উদ্দিনের সঙ্গে হারুন মাস্টারের বিরোধ চলছিল।

এরই ধারাবাহিকতায় পরিকল্পিতভাবে হারুন মাস্টারকে গুলি করার পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ে ফেলে রাখা হয়। মামলার বাদী জানান, পূর্বে সামসুউদ্দিন গ্রুপের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও ঘটে। সেই ঘটনার জেরেই তাকে হত্যা করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে প্রধান আসামি করা হয়েছে সামসুউদ্দিন মেম্বারকে। এজাহারে ৭ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ১০-১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। দোহার থানার ওসি হাসান আলী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জুবায়ের হক জানান, ফারুক হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার সকালে রিমান্ড চেয়ে তাকে আদালতে পাঠানো হবে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Share