ভারতের চন্দ্রযান-৩ মিশন সাজানো নাটক ফাঁস - Porikroma News
Connect with us

আন্তর্জাতিক

ভারতের চন্দ্রযান-৩ মিশন সাজানো নাটক ফাঁস

Published

on

ভারতের চন্দ্রযান-৩ মিশন সাজানো নাটক ফাঁস
ছবিঃ সংরক্ষিত

ভারতের বহুল প্রচারিত চন্দ্রযান-৩ চন্দ্রাভিযানকে ঘিরে বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ফেক নিউজ ওয়াচডগ। তাদের ৬৫ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্রে দাবি করা হয়েছে, এই মিশন ছিল মূলত মিডিয়া শো — বৈজ্ঞানিক সাফল্য নয়।

প্রতিবেদন অনুসারে, চাঁদে অবতরণের সরাসরি সম্প্রচারের দৃশ্য ছিল কম্পিউটার গ্রাফিক্সে তৈরি। ইসরো’র নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সম্প্রচারও ছিল অভিনীত ও পূর্ব পরিকল্পিত। চন্দ্রাভিযানকে ঝুঁকিপূর্ণ অভিযান হিসেবে উপস্থাপন করতে এই নাটক সাজানো হয় বলে দাবি করা হয়েছে।

ওয়াচডগ আরও জানিয়েছে, চন্দ্রযান-৩ অবতরণ করেছে ঘোষিত স্থানের চেয়ে ৬৩০ কিলোমিটার দূরে। অভিযানের বৈজ্ঞানিক উপাত্ত বা রোভার চালানোর কোনো ভিডিও প্রকাশ করা হয়নি। ল্যান্ডারের নেভিগেশন সিস্টেমেও ত্রুটি ছিল।

প্রতিবেদনটিতে ভারতের মহাকাশ কর্মসূচির স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। বলা হয়, মিশনটি ছিল মূলত ভারতের সামরিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও রাজনৈতিক প্রচারের অংশ। ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেট ৮৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালেও ৩০ কোটির বেশি ভারতীয় এখনো মৌলিক সুবিধা বঞ্চিত।

চীনের মহাকাশ বিশেষজ্ঞরাও ইসরো’র দাবির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। প্রতিবেদনের শেষাংশে বলা হয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ভারতের গণমাধ্যম জাতীয় বয়ান নিয়ন্ত্রণ করছে এবং ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে।

ফেক নিউজ ওয়াচডগের দাবি, চন্দ্রযান-৩ শুধু রাজনৈতিক প্রচারের অস্ত্র, যা ভারতের মহাকাশ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ও নৈতিকতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে।

Share

ভারতের বহুল প্রচারিত চন্দ্রযান-৩ চন্দ্রাভিযানকে ঘিরে বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ফেক নিউজ ওয়াচডগ। তাদের ৬৫ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্রে দাবি করা হয়েছে, এই মিশন ছিল মূলত মিডিয়া শো — বৈজ্ঞানিক সাফল্য নয়।

প্রতিবেদন অনুসারে, চাঁদে অবতরণের সরাসরি সম্প্রচারের দৃশ্য ছিল কম্পিউটার গ্রাফিক্সে তৈরি। ইসরো’র নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সম্প্রচারও ছিল অভিনীত ও পূর্ব পরিকল্পিত। চন্দ্রাভিযানকে ঝুঁকিপূর্ণ অভিযান হিসেবে উপস্থাপন করতে এই নাটক সাজানো হয় বলে দাবি করা হয়েছে।

ওয়াচডগ আরও জানিয়েছে, চন্দ্রযান-৩ অবতরণ করেছে ঘোষিত স্থানের চেয়ে ৬৩০ কিলোমিটার দূরে। অভিযানের বৈজ্ঞানিক উপাত্ত বা রোভার চালানোর কোনো ভিডিও প্রকাশ করা হয়নি। ল্যান্ডারের নেভিগেশন সিস্টেমেও ত্রুটি ছিল।

প্রতিবেদনটিতে ভারতের মহাকাশ কর্মসূচির স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। বলা হয়, মিশনটি ছিল মূলত ভারতের সামরিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও রাজনৈতিক প্রচারের অংশ। ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেট ৮৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালেও ৩০ কোটির বেশি ভারতীয় এখনো মৌলিক সুবিধা বঞ্চিত।

চীনের মহাকাশ বিশেষজ্ঞরাও ইসরো’র দাবির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। প্রতিবেদনের শেষাংশে বলা হয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ভারতের গণমাধ্যম জাতীয় বয়ান নিয়ন্ত্রণ করছে এবং ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে।

ফেক নিউজ ওয়াচডগের দাবি, চন্দ্রযান-৩ শুধু রাজনৈতিক প্রচারের অস্ত্র, যা ভারতের মহাকাশ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ও নৈতিকতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে।

Share