যুবদল কর্মী আসিফ হত্যা: ৫ পুলিশ, ৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

যুবদল কর্মী আসিফ হত্যা: ৫ পুলিশ, ৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

Published

on

যুবদল কর্মী আসিফ হত্যা: ৫ পুলিশ, ৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
ছবি : সংগৃহীত

যুবদল কর্মী আসিফ শিকদারকে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগে পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা, তিন সেনা কর্মকর্তা এবং আরও তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন নিহতের মা স্বপ্না বেগম। বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। আদালত বাদির জবানবন্দি গ্রহণ করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার প্রধান আসামিদের মধ্যে রয়েছেন শাহআলী থানার ওসি শরিফুল ইসলাম, ওসি (তদন্ত) মতিউর রহমান, ডিএমপির এসি এমদাদুল হক, এডিসি জাকারিয়া, ডিসি মাকসুদুর রহমান, সেনা কর্মকর্তা মেজর মুদাব্বির, ক্যাপ্টেন তাম্মাম ও সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার সিরাজ। এছাড়া ইনফরমার খলিল, আবুল কালাম আজাদ লেলিন এবং সিএনজি চালক ফরিদও মামলায় আসামি।

গত ২০ জুলাই মধ্যরাতে আসিফকে বাসা থেকে হাত-পা বেঁধে শাহআলী থানায় নেওয়া হয়। তার পরিবার দাবি করেছে, থানা হেফাজতে নির্যাতনের কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে।

এর আগে ২১ জুলাই ভোরে যৌথবাহিনী মিরপুর থেকে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ আসিফসহ যুবদলের আরও দুই নেতাকর্মীকে আটক করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শাহআলী থানায় হস্তান্তরের পর আসিফ অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত আসিফ শিকদার ছাত্রদলের সাবেক ওয়ার্ড কমিটির সদস্য সচিব ছিলেন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও রাজনৈতিক মামলার ইতিহাস ছিল।

Share

যুবদল কর্মী আসিফ শিকদারকে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগে পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা, তিন সেনা কর্মকর্তা এবং আরও তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন নিহতের মা স্বপ্না বেগম। বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। আদালত বাদির জবানবন্দি গ্রহণ করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার প্রধান আসামিদের মধ্যে রয়েছেন শাহআলী থানার ওসি শরিফুল ইসলাম, ওসি (তদন্ত) মতিউর রহমান, ডিএমপির এসি এমদাদুল হক, এডিসি জাকারিয়া, ডিসি মাকসুদুর রহমান, সেনা কর্মকর্তা মেজর মুদাব্বির, ক্যাপ্টেন তাম্মাম ও সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার সিরাজ। এছাড়া ইনফরমার খলিল, আবুল কালাম আজাদ লেলিন এবং সিএনজি চালক ফরিদও মামলায় আসামি।

গত ২০ জুলাই মধ্যরাতে আসিফকে বাসা থেকে হাত-পা বেঁধে শাহআলী থানায় নেওয়া হয়। তার পরিবার দাবি করেছে, থানা হেফাজতে নির্যাতনের কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে।

এর আগে ২১ জুলাই ভোরে যৌথবাহিনী মিরপুর থেকে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ আসিফসহ যুবদলের আরও দুই নেতাকর্মীকে আটক করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শাহআলী থানায় হস্তান্তরের পর আসিফ অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত আসিফ শিকদার ছাত্রদলের সাবেক ওয়ার্ড কমিটির সদস্য সচিব ছিলেন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও রাজনৈতিক মামলার ইতিহাস ছিল।

Share