মামলা দিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

মামলা দিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে

Published

on

মামলা দিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে
আরাফ ভূঁইয়া। ছবি : সংগৃহীত

কুমিল্লার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মামলা দিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সাবেক নেতা আরাফ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে।

শুক্রবার (১ আগস্ট) কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সামনে এ বিষয়ে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। তারা দাবি করেন, একটি রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতাদের সহযোগিতায় ভুয়া মামলা দিয়ে আরাফ সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছেন এবং মামলা প্রত্যাহারের শর্তে ২-৩ লাখ টাকা করে চাঁদা দাবি করছেন।

২০২৪ সালের ১০ অক্টোবর দায়ের হওয়া একটি মামলায় টমছমব্রিজ ও সালাহউদ্দিন মোড়ের ঘটনার কথা বলা হলেও, প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান সেদিন আন্দোলন হয়েছিল কোটবাড়ি ও আলেখারচর বিশ্বরোড এলাকায়। মামলার এজাহারে দিন ও স্থানসংক্রান্ত অসংগতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

মামলার এক সাক্ষী ইকবাল জানান, তাকে না জেনেই সাক্ষী করা হয়, আরেকজন সাক্ষী ইমতেহাদও জানান, তিনি কোনো সাক্ষ্য দেননি এবং মামলার ঘটনার সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। আসামিপক্ষের রিয়াজ খান, সীমা আক্তার ও শাহীন মিয়া অভিযোগ করেন, টাকা না দেওয়ায় কারাবাস করতে হয়েছে কিংবা ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে আরাফ ভূঁইয়া দাবি করেন, ভিডিও ফুটেজ ও প্রমাণের ভিত্তিতে মামলা করা হয়েছে এবং অভিযোগকারীদের তিনি চেনেন না। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার ওসি মইনুল ইসলাম।

Share

কুমিল্লার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মামলা দিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সাবেক নেতা আরাফ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে।

শুক্রবার (১ আগস্ট) কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সামনে এ বিষয়ে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। তারা দাবি করেন, একটি রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতাদের সহযোগিতায় ভুয়া মামলা দিয়ে আরাফ সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছেন এবং মামলা প্রত্যাহারের শর্তে ২-৩ লাখ টাকা করে চাঁদা দাবি করছেন।

২০২৪ সালের ১০ অক্টোবর দায়ের হওয়া একটি মামলায় টমছমব্রিজ ও সালাহউদ্দিন মোড়ের ঘটনার কথা বলা হলেও, প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান সেদিন আন্দোলন হয়েছিল কোটবাড়ি ও আলেখারচর বিশ্বরোড এলাকায়। মামলার এজাহারে দিন ও স্থানসংক্রান্ত অসংগতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

মামলার এক সাক্ষী ইকবাল জানান, তাকে না জেনেই সাক্ষী করা হয়, আরেকজন সাক্ষী ইমতেহাদও জানান, তিনি কোনো সাক্ষ্য দেননি এবং মামলার ঘটনার সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। আসামিপক্ষের রিয়াজ খান, সীমা আক্তার ও শাহীন মিয়া অভিযোগ করেন, টাকা না দেওয়ায় কারাবাস করতে হয়েছে কিংবা ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে আরাফ ভূঁইয়া দাবি করেন, ভিডিও ফুটেজ ও প্রমাণের ভিত্তিতে মামলা করা হয়েছে এবং অভিযোগকারীদের তিনি চেনেন না। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার ওসি মইনুল ইসলাম।

Share