শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি

Published

on

শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি
ফাইল ছবি

বাংলাদেশে গত বছরের পহেলা জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ঘটে যাওয়া সহিংস ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) বিচার চেয়েছে মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রোম সনদের ১৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই ঘটনাগুলোর বিচার করা উচিত। বুধবার বিবিসি আই প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া অডিও বিশ্লেষণ করে দাবি করা হয়, আন্দোলন দমনে তিনি সরাসরি গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন।

এ ঘটনার প্রেক্ষিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল আবারও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার দাবি জানায়। সংস্থার সাউথ এশিয়া শাখা ফেসবুক পেজে দেওয়া বিবৃতিতে জানায়, জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ওই সময়কার বিক্ষোভে প্রায় ১,৪০০ জন নিহত হন, যাদের অধিকাংশই সামরিক বাহিনীর রাইফেল ও শটগানের গুলিতে প্রাণ হারান।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের উচিত এ সময়ের সব মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জবাবদিহি নিশ্চিত করা। তবে বিচারের ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ড যেন না দেওয়া হয়, সে বিষয়টিও বিবেচনায় রাখার কথা বলা হয়।

সংস্থাটি জানায়, শুধু যারা সহিংসতা চালিয়েছে তাদের নয়, যারা এই বর্বরতার নির্দেশ দিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

Share

বাংলাদেশে গত বছরের পহেলা জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ঘটে যাওয়া সহিংস ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) বিচার চেয়েছে মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রোম সনদের ১৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই ঘটনাগুলোর বিচার করা উচিত। বুধবার বিবিসি আই প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া অডিও বিশ্লেষণ করে দাবি করা হয়, আন্দোলন দমনে তিনি সরাসরি গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন।

এ ঘটনার প্রেক্ষিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল আবারও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার দাবি জানায়। সংস্থার সাউথ এশিয়া শাখা ফেসবুক পেজে দেওয়া বিবৃতিতে জানায়, জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ওই সময়কার বিক্ষোভে প্রায় ১,৪০০ জন নিহত হন, যাদের অধিকাংশই সামরিক বাহিনীর রাইফেল ও শটগানের গুলিতে প্রাণ হারান।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের উচিত এ সময়ের সব মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জবাবদিহি নিশ্চিত করা। তবে বিচারের ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ড যেন না দেওয়া হয়, সে বিষয়টিও বিবেচনায় রাখার কথা বলা হয়।

সংস্থাটি জানায়, শুধু যারা সহিংসতা চালিয়েছে তাদের নয়, যারা এই বর্বরতার নির্দেশ দিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

Share