বরগুনায় ইটভাটার মাটি নিতে নদী ও কবর কেটে খাচ্ছে ভাটার মালিক কিসলু , ক্ষোভে স্থানীয়রা - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

বরগুনায় ইটভাটার মাটি নিতে নদী ও কবর কেটে খাচ্ছে ভাটার মালিক কিসলু , ক্ষোভে স্থানীয়রা

Published

on

বরগুনায় ইটভাটার মাটি নিতে নদী ও কবর কেটে খাচ্ছে ভাটার মালিক কিসলু , ক্ষোভে স্থানীয়রা
ছবি : সংগৃহীত

বরগুনা জেলার নদীগুলো ভয়ংকর হুমকির মুখে পড়েছে নদী হতে অবৈধ মাটি কাটার কারণে। প্রতিদিন রাতভর জাহাজে করে নদীর কিনার থেকে কেটে নেওয়া হচ্ছে মাটি, যানাযায় এ মাটিতেই ছিল স্থানীয়দের পূর্বপুরুষদের অনেক কবর। যা যাচ্ছে স্থানীয় ইটভাটায়। অথচ এই অবৈধ কার্যক্রমে প্রশাসনের নীরব ভূমিকা স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

নদীর বুকে প্রকাশ্য ডাকাতির মতো চলছে মাটি কাটা। শিশুদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে, এতে তাদের ভবিষ্যৎ ধ্বংস হচ্ছে। গরিব মানুষের রক্ত চুষে বড়লোক হয়ে উঠছে ইটভাটা মালিকরা।

স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাটার মালিক কিসলু মিয়ার (RSB) নাম উঠে এসেছে এই অবৈধ মাটি ব্যবসার পেছনে। মাটি কাটার কাজে নিয়োজিত এক শ্রমিক স্বীকার করেছেন যে, কাজটি বৈধ নয়।

ভুক্তভোগীদের ক্ষোভ দমিয়ে রাখা যাচ্ছে না। তাদের আক্ষেপ—“সারা রাত মাটি কেটে জাহাজে করে নিয়ে যায়, নদীর কিনার ভেঙে এখন বাসাবাড়ির কাছাকাছি চলে এসেছে।”

এভাবে নদীর পাড় কেটে নেওয়ায় ভয়াবহ ভাঙনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। দিন কাটছে সাধারণ মানুষের আতঙ্কে, কখন ভাঙনের ঢলে ঘরবাড়ি নদীতে ভেসে যাবে।

স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত এই অবৈধ মাটি কাটা বন্ধ করতে হবে এবং দায়ীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। কিন্তু প্রশাসনের নীরবতা আরও বড় প্রশ্ন তুলে দিয়েছে—এই অবৈধতা বন্ধ হবে কবে? দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে কে?

Share

বরগুনা জেলার নদীগুলো ভয়ংকর হুমকির মুখে পড়েছে নদী হতে অবৈধ মাটি কাটার কারণে। প্রতিদিন রাতভর জাহাজে করে নদীর কিনার থেকে কেটে নেওয়া হচ্ছে মাটি, যানাযায় এ মাটিতেই ছিল স্থানীয়দের পূর্বপুরুষদের অনেক কবর। যা যাচ্ছে স্থানীয় ইটভাটায়। অথচ এই অবৈধ কার্যক্রমে প্রশাসনের নীরব ভূমিকা স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

নদীর বুকে প্রকাশ্য ডাকাতির মতো চলছে মাটি কাটা। শিশুদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে, এতে তাদের ভবিষ্যৎ ধ্বংস হচ্ছে। গরিব মানুষের রক্ত চুষে বড়লোক হয়ে উঠছে ইটভাটা মালিকরা।

স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাটার মালিক কিসলু মিয়ার (RSB) নাম উঠে এসেছে এই অবৈধ মাটি ব্যবসার পেছনে। মাটি কাটার কাজে নিয়োজিত এক শ্রমিক স্বীকার করেছেন যে, কাজটি বৈধ নয়।

ভুক্তভোগীদের ক্ষোভ দমিয়ে রাখা যাচ্ছে না। তাদের আক্ষেপ—“সারা রাত মাটি কেটে জাহাজে করে নিয়ে যায়, নদীর কিনার ভেঙে এখন বাসাবাড়ির কাছাকাছি চলে এসেছে।”

এভাবে নদীর পাড় কেটে নেওয়ায় ভয়াবহ ভাঙনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। দিন কাটছে সাধারণ মানুষের আতঙ্কে, কখন ভাঙনের ঢলে ঘরবাড়ি নদীতে ভেসে যাবে।

স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত এই অবৈধ মাটি কাটা বন্ধ করতে হবে এবং দায়ীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। কিন্তু প্রশাসনের নীরবতা আরও বড় প্রশ্ন তুলে দিয়েছে—এই অবৈধতা বন্ধ হবে কবে? দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে কে?

Share