লোহাগাড়ায় ১০ হাজার ইয়াবাসহ কনস্টেবল মনির আটক - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

লোহাগাড়ায় ১০ হাজার ইয়াবাসহ কনস্টেবল মনির আটক

Published

on

লোহাগাড়ায় ১০ হাজার ইয়াবাসহ কনস্টেবল মনির আটক
কনস্টেবল মনির

কক্সবাজারের উখিয়া-বালুখালী এলাকার আকরাম উল্লাহ’র পুত্র ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কর্মরত কনস্টেবল মনিরকে ১০ হাজার ইয়াবাসহ আটক করেছে লোহাগাড়া থানা পুলিশ।

বুধবার (২০ আগস্ট) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উখিয়া থেকে যাওয়ার পথে লোহাগাড়া এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

লোহাগাড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) ওবাইদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আটক কনস্টেবল মনির দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা পাচারের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে এবং বিষয়টি সিএমপি কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, কনস্টেবল মনির দীর্ঘদিন ধরে পুলিশ পরিচয়কে আড়াল হিসেবে ব্যবহার করে ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি যখনই বাড়ি আসতেন তখনই ইয়াবা নিয়ে যেতেন বলে লোকমুখে শোনা যেত। পুলিশ পরিচয় দেওয়ায় এতদিন কেউ তাকে তল্লাশি করত না। তবে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ধরা পড়ায় তার আসল চেহারা প্রকাশ পেয়েছে।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) উখিয়ার সভাপতি বলেন, “একজন দায়িত্বশীল পুলিশ সদস্যের কাছ থেকে এ ধরনের কর্মকাণ্ড সমাজে ভয়াবহ নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সরকারি পোশাক পরে এ ধরনের কাজ মোটেও কাম্য নয়।”

Share

কক্সবাজারের উখিয়া-বালুখালী এলাকার আকরাম উল্লাহ’র পুত্র ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কর্মরত কনস্টেবল মনিরকে ১০ হাজার ইয়াবাসহ আটক করেছে লোহাগাড়া থানা পুলিশ।

বুধবার (২০ আগস্ট) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উখিয়া থেকে যাওয়ার পথে লোহাগাড়া এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

লোহাগাড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) ওবাইদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আটক কনস্টেবল মনির দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা পাচারের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে এবং বিষয়টি সিএমপি কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, কনস্টেবল মনির দীর্ঘদিন ধরে পুলিশ পরিচয়কে আড়াল হিসেবে ব্যবহার করে ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি যখনই বাড়ি আসতেন তখনই ইয়াবা নিয়ে যেতেন বলে লোকমুখে শোনা যেত। পুলিশ পরিচয় দেওয়ায় এতদিন কেউ তাকে তল্লাশি করত না। তবে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ধরা পড়ায় তার আসল চেহারা প্রকাশ পেয়েছে।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) উখিয়ার সভাপতি বলেন, “একজন দায়িত্বশীল পুলিশ সদস্যের কাছ থেকে এ ধরনের কর্মকাণ্ড সমাজে ভয়াবহ নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সরকারি পোশাক পরে এ ধরনের কাজ মোটেও কাম্য নয়।”

Share