৬ মাসেই ধসে গেল কোটি টাকার রাস্তা - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

৬ মাসেই ধসে গেল কোটি টাকার রাস্তা

Published

on

সিরাজদিখান সড়ক
ছবি : সংগৃহীত

সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের রাজ হালট সড়ক মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানেই বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। প্রায় ১ কোটি ১৯ লাখ টাকার বেশি ব্যয়ে সংস্কারকৃত দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ এই সড়কটি এখন খানাখন্দে ভরা বিপজ্জনক পথে পরিণত হয়েছে।

অন্তত ১৫টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন এই সড়ক ব্যবহার করে যাতায়াত, চিকিৎসা ও কৃষিপণ্য পরিবহনের কাজ করেন। কিন্তু রাস্তায় গর্ত, কাদা ও পিচ্ছিলতার কারণে প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা। স্কুলগামী শিক্ষার্থী, নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য চলাচল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় আফাজুদ্দিন এন্টারপ্রাইজের করা কাজ কয়েক মাসেই ধসে পড়েছে। ঠিকাদারী দুর্নীতির কারণে প্রতিদিন কৃষকদের সবজি ও ফসল বাজারে পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে, অনেক সময় পচে গিয়ে ক্ষতির মুখে পড়ছেন তারা।

ইউপি সদস্য ওয়াসিম আহমেদ বলেন, “রাস্তাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও মাত্র ছয় মাসে অচল হয়ে গেছে। ঠিকাদারের দুর্নীতি এখানকার মানুষের দুর্ভোগ বাড়িয়েছে।” উপজেলা প্রকৌশলী মো. আসিফ উল্লাহ জানিয়েছেন, বর্ষা মৌসুম শেষ হলে সংস্কারের চেষ্টা করা হবে।

Share

সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের রাজ হালট সড়ক মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানেই বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। প্রায় ১ কোটি ১৯ লাখ টাকার বেশি ব্যয়ে সংস্কারকৃত দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ এই সড়কটি এখন খানাখন্দে ভরা বিপজ্জনক পথে পরিণত হয়েছে।

অন্তত ১৫টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন এই সড়ক ব্যবহার করে যাতায়াত, চিকিৎসা ও কৃষিপণ্য পরিবহনের কাজ করেন। কিন্তু রাস্তায় গর্ত, কাদা ও পিচ্ছিলতার কারণে প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা। স্কুলগামী শিক্ষার্থী, নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য চলাচল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় আফাজুদ্দিন এন্টারপ্রাইজের করা কাজ কয়েক মাসেই ধসে পড়েছে। ঠিকাদারী দুর্নীতির কারণে প্রতিদিন কৃষকদের সবজি ও ফসল বাজারে পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে, অনেক সময় পচে গিয়ে ক্ষতির মুখে পড়ছেন তারা।

ইউপি সদস্য ওয়াসিম আহমেদ বলেন, “রাস্তাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও মাত্র ছয় মাসে অচল হয়ে গেছে। ঠিকাদারের দুর্নীতি এখানকার মানুষের দুর্ভোগ বাড়িয়েছে।” উপজেলা প্রকৌশলী মো. আসিফ উল্লাহ জানিয়েছেন, বর্ষা মৌসুম শেষ হলে সংস্কারের চেষ্টা করা হবে।

Share