জানা গেল সাংবাদিক তুহিন হত্যার কারণ  - Porikroma News
Connect with us

জাতীয়

জানা গেল সাংবাদিক তুহিন হত্যার কারণ 

Published

on

জানা গেল সাংবাদিক তুহিন হত্যার কারণ 
গাজীপুর নগরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ধারালো অস্ত্র নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে কয়েকজন সন্ত্রাসী, পাশে নিহত সাংবাদিক তুহিন। ছবি : সংগৃহীত

গাজীপুরে প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। পুলিশ জানায়, চাঁদাবাজি নয়, এক নারীঘটিত ঘটনার ভিডিও ধারণ করায় তুহিনকে হত্যা করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে চান্দনা চৌরাস্তায় মসজিদ মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, বাদশা নামের এক ব্যক্তিকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার সময় তুহিন ঘটনাটি ভিডিও করছিলেন। তখনই সন্ত্রাসীরা তাকে ধাওয়া করে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে বাসন থানায় মামলা করেছেন। তবে এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
অন্যদিকে, সদর থানা এলাকায় সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে পাথর দিয়ে পা থেঁতলে গুরুতর আহত করার ঘটনায় আলাদা মামলা দায়ের হয়েছে এবং একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
দুই সাংবাদিককে লক্ষ্য করে ঘটে যাওয়া এই নৃশংস হামলায় স্থানীয় সাংবাদিক মহলে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। দ্রুততম সময়ে অপরাধীদের শাস্তি দাবি করেছেন সহকর্মী ও স্বজনরা।

Share

গাজীপুরে প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। পুলিশ জানায়, চাঁদাবাজি নয়, এক নারীঘটিত ঘটনার ভিডিও ধারণ করায় তুহিনকে হত্যা করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে চান্দনা চৌরাস্তায় মসজিদ মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, বাদশা নামের এক ব্যক্তিকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার সময় তুহিন ঘটনাটি ভিডিও করছিলেন। তখনই সন্ত্রাসীরা তাকে ধাওয়া করে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে বাসন থানায় মামলা করেছেন। তবে এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
অন্যদিকে, সদর থানা এলাকায় সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে পাথর দিয়ে পা থেঁতলে গুরুতর আহত করার ঘটনায় আলাদা মামলা দায়ের হয়েছে এবং একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
দুই সাংবাদিককে লক্ষ্য করে ঘটে যাওয়া এই নৃশংস হামলায় স্থানীয় সাংবাদিক মহলে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। দ্রুততম সময়ে অপরাধীদের শাস্তি দাবি করেছেন সহকর্মী ও স্বজনরা।

Share