চট্টগ্রামে ভেঙে গেল সেতু, থমকে গেল যান চলাচল - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

চট্টগ্রামে ভেঙে গেল সেতু, থমকে গেল যান চলাচল

Published

on

চট্টগ্রামে ভেঙে গেল সেতু, থমকে গেল যান চলাচল
ভেঙে দুই ভাগ হয়ে গেছে চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী সড়কে স্টারশিপ গলির মুখে একটি সেতু

চট্টগ্রাম নগরের অন্যতম ব্যস্ত সড়ক বায়েজিদ বোস্তামী রোডে অবস্থিত স্টারশিপ গলির মুখে একটি সেতু বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকাল ৬টার দিকে ভেঙে দুই ভাগ হয়ে গেছে। এতে ২ নম্বর গেট থেকে অক্সিজেনমুখী অংশে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে, যার ফলে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।

জানা যায়, শীতল ঝরনা খালের ওপর নির্মিত এই সেতুটি ১৯৮০ সালের দিকে নির্মাণ করা হয়। তবে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের আওতায় খাল প্রশস্ত করায় পানিপ্রবাহ বেড়ে যায়, অথচ সেতুর গঠন পুরনোই রয়ে যায়। এতে ধীরে ধীরে মাটি সরে যেতে থাকায় দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ভারী বর্ষণের চাপে অবশেষে সেতুটি দুই ভাগ হয়ে পড়ে।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী আনিসুর রহমান জানান, সেতুটি আগে থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ইতোমধ্যে পাঁচ কোটি টাকার প্রাক্কলন করে দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু করা হবে বলেও তিনি আশ্বাস দেন।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে বলেন, ‘‘জলাবদ্ধতার কাজের সময় সেতুর নিচের মাটি সরে যাওয়ায়, অতিবৃষ্টির পানির চাপে প্রায় ২০ ফুট অংশ ভেঙে পড়ে। এখন পুরো ৬০ ফুটের নতুন কাঠামো তৈরি করতে হবে।’’

এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে গিয়ে পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগ সক্রিয় রয়েছে।

Share

চট্টগ্রাম নগরের অন্যতম ব্যস্ত সড়ক বায়েজিদ বোস্তামী রোডে অবস্থিত স্টারশিপ গলির মুখে একটি সেতু বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকাল ৬টার দিকে ভেঙে দুই ভাগ হয়ে গেছে। এতে ২ নম্বর গেট থেকে অক্সিজেনমুখী অংশে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে, যার ফলে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।

জানা যায়, শীতল ঝরনা খালের ওপর নির্মিত এই সেতুটি ১৯৮০ সালের দিকে নির্মাণ করা হয়। তবে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের আওতায় খাল প্রশস্ত করায় পানিপ্রবাহ বেড়ে যায়, অথচ সেতুর গঠন পুরনোই রয়ে যায়। এতে ধীরে ধীরে মাটি সরে যেতে থাকায় দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ভারী বর্ষণের চাপে অবশেষে সেতুটি দুই ভাগ হয়ে পড়ে।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী আনিসুর রহমান জানান, সেতুটি আগে থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ইতোমধ্যে পাঁচ কোটি টাকার প্রাক্কলন করে দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু করা হবে বলেও তিনি আশ্বাস দেন।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে বলেন, ‘‘জলাবদ্ধতার কাজের সময় সেতুর নিচের মাটি সরে যাওয়ায়, অতিবৃষ্টির পানির চাপে প্রায় ২০ ফুট অংশ ভেঙে পড়ে। এখন পুরো ৬০ ফুটের নতুন কাঠামো তৈরি করতে হবে।’’

এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে গিয়ে পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগ সক্রিয় রয়েছে।

Share