জুমার দিন আসরের পর দোয়া কবুল বেশি হয়? - Porikroma News
Connect with us

ইসলাম

জুমার দিন আসরের পর দোয়া কবুল বেশি হয়?

Published

on

জুমার দিন আসরের পর দোয়া কবুল বেশি হয়?
প্রতীকী ছবি

আল্লাহ তায়ালা সর্বশক্তিমান ও পরম দয়ালু। তাঁর রহমতের কোনো সীমা নেই। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেন, “তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।” (সূরা মু’মিন, আয়াত: ৬০)। হাদিসে বলা হয়েছে, দোয়া ইবাদতের মূল। আর জুমার দিন — মুসলমানদের জন্য বরকতময় ও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন।

জুমার দিনের দোয়াকে আল্লাহ বিশেষভাবে কবুল করেন। হাদিসে এসেছে, এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন কোনো মুমিন বান্দা কল্যাণকর কিছু প্রার্থনা করলে, নিশ্চয়ই তা কবুল হয়। বিশেষত আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিবের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সময়টিকে ওলামায়ে কেরাম দোয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ সময় বলে মনে করেন।

রাসুল (সা.) বলেন, “জুমার দিনকে আল্লাহ মুসলমানদের জন্য ঈদের দিন বানিয়েছেন।” (ইবনে মাজা: ৯০৮)। হজরত জিবরাঈল (আ.)-এর মাধ্যমে রাসুল (সা.) জানতে পারেন, জুমার দিনের এক সময় রয়েছে যখন বান্দার মোনাজাত ফেরত যায় না।

তাই আসরের পর থেকে সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সময়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা আমাদের উচিত।

Share

আল্লাহ তায়ালা সর্বশক্তিমান ও পরম দয়ালু। তাঁর রহমতের কোনো সীমা নেই। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেন, “তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।” (সূরা মু’মিন, আয়াত: ৬০)। হাদিসে বলা হয়েছে, দোয়া ইবাদতের মূল। আর জুমার দিন — মুসলমানদের জন্য বরকতময় ও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন।

জুমার দিনের দোয়াকে আল্লাহ বিশেষভাবে কবুল করেন। হাদিসে এসেছে, এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন কোনো মুমিন বান্দা কল্যাণকর কিছু প্রার্থনা করলে, নিশ্চয়ই তা কবুল হয়। বিশেষত আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিবের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সময়টিকে ওলামায়ে কেরাম দোয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ সময় বলে মনে করেন।

রাসুল (সা.) বলেন, “জুমার দিনকে আল্লাহ মুসলমানদের জন্য ঈদের দিন বানিয়েছেন।” (ইবনে মাজা: ৯০৮)। হজরত জিবরাঈল (আ.)-এর মাধ্যমে রাসুল (সা.) জানতে পারেন, জুমার দিনের এক সময় রয়েছে যখন বান্দার মোনাজাত ফেরত যায় না।

তাই আসরের পর থেকে সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সময়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা আমাদের উচিত।

Share