গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, হাতেনাতে ৫ জন গ্রেপ্তার - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, হাতেনাতে ৫ জন গ্রেপ্তার

Published

on

গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, হাতেনাতে ৫ জন গ্রেপ্তার
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদা দাবিতে গ্রেপ্তার ৫ যুবক।

রাজধানীর গুলশানে সাবেক নারী সংসদ সদস্যের বাড়িতে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে পাঁচ যুবক হাতেনাতে ধরা পড়েছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাড়িতে চাঁদা তুলতে গেলে তাদের আটক করে পুলিশ।

জানা গেছে, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হচ্ছেন—সাকাদাউন সিয়াম (২২), সাদমান সাদাব (২১), আমিনুল ইসলাম (১৩), ইব্রাহীম হোসেন (২৪) এবং আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদ (২৫)। এদের মধ্যে রিয়াদ এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন এবং নিজেকে সমন্বয়ক হিসেবে পরিচয় দেন।

চাঁদাবাজির ঘটনাটি ঘটে সাবেক সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সাম্মী আহমেদের বাসায়। ওসি হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, কয়েকদিন আগে তারা ওই বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। ওইদিন তারা ১০ লাখ টাকা নিয়ে যান। শনিবার সন্ধ্যায় বাকি অর্থ এবং স্বর্ণালঙ্কার নিতে গেলে পরিবারের সদস্যদের তৎপরতায় পুলিশ খবর পেয়ে পাঁচজনকে আটক করে।

গুলশান থানায় বর্তমানে অভিযুক্তদের হেফাজতে রাখা হয়েছে এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। ওসি জানান, “আমরা ঘটনার পেছনের প্রকৃত উদ্দেশ্য জানতে তদন্ত করছি। তাদের পরিচয় এবং পূর্ব ইতিহাস যাচাই করা হচ্ছে।”

এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। অপ্রত্যাশিত এ চাঁদাবাজির কৌশল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।

Share

রাজধানীর গুলশানে সাবেক নারী সংসদ সদস্যের বাড়িতে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে পাঁচ যুবক হাতেনাতে ধরা পড়েছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাড়িতে চাঁদা তুলতে গেলে তাদের আটক করে পুলিশ।

জানা গেছে, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হচ্ছেন—সাকাদাউন সিয়াম (২২), সাদমান সাদাব (২১), আমিনুল ইসলাম (১৩), ইব্রাহীম হোসেন (২৪) এবং আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদ (২৫)। এদের মধ্যে রিয়াদ এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন এবং নিজেকে সমন্বয়ক হিসেবে পরিচয় দেন।

চাঁদাবাজির ঘটনাটি ঘটে সাবেক সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সাম্মী আহমেদের বাসায়। ওসি হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, কয়েকদিন আগে তারা ওই বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। ওইদিন তারা ১০ লাখ টাকা নিয়ে যান। শনিবার সন্ধ্যায় বাকি অর্থ এবং স্বর্ণালঙ্কার নিতে গেলে পরিবারের সদস্যদের তৎপরতায় পুলিশ খবর পেয়ে পাঁচজনকে আটক করে।

গুলশান থানায় বর্তমানে অভিযুক্তদের হেফাজতে রাখা হয়েছে এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। ওসি জানান, “আমরা ঘটনার পেছনের প্রকৃত উদ্দেশ্য জানতে তদন্ত করছি। তাদের পরিচয় এবং পূর্ব ইতিহাস যাচাই করা হচ্ছে।”

এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। অপ্রত্যাশিত এ চাঁদাবাজির কৌশল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।

Share