সরকারের দুর্বলতায় সীমান্তে পুশইন: ফয়জুল করীম - Porikroma News
Connect with us

রাজনীতি

সরকারের দুর্বলতায় সীমান্তে পুশইন: ফয়জুল করীম

Published

on

সরকারের দুর্বলতায় সীমান্তে পুশইন: ফয়জুল করীম
কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। ছবি : কালবেলা

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম অভিযোগ করেছেন, সরকারের দুর্বলতার কারণে ভারত বাংলাদেশে বাংলা ভাষাভাষী নাগরিকদের পুশইন করছে। তিনি বলেন, “সরকার যদি শক্তিশালী হতো, তাহলে এ ধরনের পুশইনের ঘটনা ঘটত না বা সাহসও পেত না।”

শনিবার কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলা শিশু পার্ক মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত এক গণসমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

গণসমাবেশে বক্তব্যকালে তিনি বলেন, “সাম্প্রতিক সময়ে দেশে চাঁদাবাজি, খুন, ধর্ষণ ও রাহাজানি বেড়েছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল বৈষম্য দূর করা, কিন্তু আজও সেই বৈষম্য বিদ্যমান।”

তিনি প্রস্তাব করেন, “দেশে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে নির্বাচন চালু করা উচিত। এতে একক আধিপত্য দূর হবে এবং সংসদে সকল মতের প্রতিনিধি থাকবে।”

এ সময় তিনি কুড়িগ্রামের চারটি আসনে ইসলামী আন্দোলনের ‘হাত পাখা’ প্রতীক নিয়ে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন এবং জনগণের প্রতি আহ্বান জানান যেন এসব প্রার্থীকে সংসদে পাঠানো হয়।

গণসমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন:

  • রৌমারী উপজেলা ইসলামী আন্দোলনের মনোনীত প্রার্থী সহকারী অধ্যাপক মো. হাফিজুর রহমান
  • জেলা শাখার সহসভাপতি অধ্যক্ষ মাও. নুর বখত্ মিয়া
  • চর রাজিবপুর শাখার মাওলানা মোহাম্মদ ইমাম হোসাইন
  • রৌমারী শাখার সাবেক সভাপতি মাওলানা আক্তার হোসেন
    এছাড়াও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Share

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম অভিযোগ করেছেন, সরকারের দুর্বলতার কারণে ভারত বাংলাদেশে বাংলা ভাষাভাষী নাগরিকদের পুশইন করছে। তিনি বলেন, “সরকার যদি শক্তিশালী হতো, তাহলে এ ধরনের পুশইনের ঘটনা ঘটত না বা সাহসও পেত না।”

শনিবার কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলা শিশু পার্ক মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত এক গণসমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

গণসমাবেশে বক্তব্যকালে তিনি বলেন, “সাম্প্রতিক সময়ে দেশে চাঁদাবাজি, খুন, ধর্ষণ ও রাহাজানি বেড়েছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল বৈষম্য দূর করা, কিন্তু আজও সেই বৈষম্য বিদ্যমান।”

তিনি প্রস্তাব করেন, “দেশে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে নির্বাচন চালু করা উচিত। এতে একক আধিপত্য দূর হবে এবং সংসদে সকল মতের প্রতিনিধি থাকবে।”

এ সময় তিনি কুড়িগ্রামের চারটি আসনে ইসলামী আন্দোলনের ‘হাত পাখা’ প্রতীক নিয়ে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন এবং জনগণের প্রতি আহ্বান জানান যেন এসব প্রার্থীকে সংসদে পাঠানো হয়।

গণসমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন:


Share