জামায়াতের সমাবেশে সারজিসের অংশগ্রহণ - Porikroma News
Connect with us

রাজনীতি

জামায়াতের সমাবেশে সারজিসের অংশগ্রহণ

Published

on

জামায়াতের সমাবেশে সারজিসের অংশগ্রহণ
বক্তব্য রাখছেন সারজিস আলম। ছবি : সংগৃহীত

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে অংশ নিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
শনিবার (১৯ জুলাই) বিকাল ৪টায় তিনি মূল মঞ্চে বক্তব্য দেন। এর আগে তাকে মঞ্চে বসে থাকতে দেখা যায়।
সমাবেশ শুরু হয় সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে। দুপুর ২টায় কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় মূল পর্ব। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হন এবং তাকে স্লোগান দিয়ে বরণ করেন নেতাকর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, এ সমাবেশ স্মরণকালের সবচেয়ে বড় জনসমাগমের প্রত্যাশা করছে জামায়াত। দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গণহত্যার বিচার, সংস্কার-ভিত্তিক পিআর পদ্ধতির নির্বাচন এবং ‘চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থান’-এর চেতনায় বাংলাদেশ পুনর্গঠনের বার্তা দেবেন দলীয় আমির।
সমাবেশে জাতীয় নেতা, শহীদ পরিবারের প্রতিনিধি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের উপস্থিতির পাশাপাশি ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নেতারাও আমন্ত্রিত ছিলেন।
এ লক্ষ্যে জামায়াত সারা দেশে সংগঠনিক প্রস্তুতি জোরদার করে, ১০ হাজার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ রিজার্ভ করা হয়। দলের টার্গেট ছিল ১৫ লাখ মানুষের অংশগ্রহণ।

Share

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে অংশ নিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
শনিবার (১৯ জুলাই) বিকাল ৪টায় তিনি মূল মঞ্চে বক্তব্য দেন। এর আগে তাকে মঞ্চে বসে থাকতে দেখা যায়।
সমাবেশ শুরু হয় সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে। দুপুর ২টায় কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় মূল পর্ব। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হন এবং তাকে স্লোগান দিয়ে বরণ করেন নেতাকর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, এ সমাবেশ স্মরণকালের সবচেয়ে বড় জনসমাগমের প্রত্যাশা করছে জামায়াত। দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গণহত্যার বিচার, সংস্কার-ভিত্তিক পিআর পদ্ধতির নির্বাচন এবং ‘চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থান’-এর চেতনায় বাংলাদেশ পুনর্গঠনের বার্তা দেবেন দলীয় আমির।
সমাবেশে জাতীয় নেতা, শহীদ পরিবারের প্রতিনিধি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের উপস্থিতির পাশাপাশি ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নেতারাও আমন্ত্রিত ছিলেন।
এ লক্ষ্যে জামায়াত সারা দেশে সংগঠনিক প্রস্তুতি জোরদার করে, ১০ হাজার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ রিজার্ভ করা হয়। দলের টার্গেট ছিল ১৫ লাখ মানুষের অংশগ্রহণ।

Share