মিরপুরে পাখির হাটে বন বিভাগের অভিযান - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

মিরপুরে পাখির হাটে বন বিভাগের অভিযান

Published

on

জব্দ করা পাখি
জব্দ করা পাখি

মিরপুরে পাখির হাটে অভিযান চালিয়েছে বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। শুক্রবার (১৮ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত মিরপুর-১ এলাকার পাখির হাটে এই অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানকালে মোট ৬১টি পাখি এবং ২টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত পাখির মধ্যে ৪১টি টিয়া, ৩টি হরিয়াল ও ঘুঘু, ১০টি মুনিয়া এবং ৫টি শালিক ছিল। সব প্রাণীকে মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে অবমুক্ত করা হয়।

বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট জানিয়েছে, বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী কোনো বন্যপ্রাণী খাঁচায় রাখা বা বিক্রি করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এই অভিযান ছিল জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অবৈধ বন্যপ্রাণী বাণিজ্য রোধে একটি নিয়মিত উদ্যোগ।

বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী বলেন, “প্রকৃতিতে বন্যপ্রাণীর স্বাধীন বিচরণই তাদের প্রাকৃতিক অধিকার। শহরের পাখির হাটগুলোতে যেভাবে প্রাণীগুলো খাঁচায় বন্দি করা হচ্ছে, তা শুধুই বেআইনি নয়, এটি নিষ্ঠুরতাও।”

তিনি আরও জানান, উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোকে প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের পর নিরাপদ পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়েছে। বন অধিদপ্তর সকল নাগরিককে এই ধরনের বেআইনি কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার এবং অপরাধ সম্পর্কে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছে।

Share

মিরপুরে পাখির হাটে অভিযান চালিয়েছে বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। শুক্রবার (১৮ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত মিরপুর-১ এলাকার পাখির হাটে এই অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানকালে মোট ৬১টি পাখি এবং ২টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত পাখির মধ্যে ৪১টি টিয়া, ৩টি হরিয়াল ও ঘুঘু, ১০টি মুনিয়া এবং ৫টি শালিক ছিল। সব প্রাণীকে মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে অবমুক্ত করা হয়।

বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট জানিয়েছে, বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী কোনো বন্যপ্রাণী খাঁচায় রাখা বা বিক্রি করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এই অভিযান ছিল জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অবৈধ বন্যপ্রাণী বাণিজ্য রোধে একটি নিয়মিত উদ্যোগ।

বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী বলেন, “প্রকৃতিতে বন্যপ্রাণীর স্বাধীন বিচরণই তাদের প্রাকৃতিক অধিকার। শহরের পাখির হাটগুলোতে যেভাবে প্রাণীগুলো খাঁচায় বন্দি করা হচ্ছে, তা শুধুই বেআইনি নয়, এটি নিষ্ঠুরতাও।”

তিনি আরও জানান, উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোকে প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের পর নিরাপদ পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়েছে। বন অধিদপ্তর সকল নাগরিককে এই ধরনের বেআইনি কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার এবং অপরাধ সম্পর্কে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছে।

Share