গোপালগঞ্জে হামলার নির্দেশনা দেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জে হামলার নির্দেশনা দেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম

Published

on

গোপালগঞ্জে হামলার নির্দেশনা দেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম
এনসিপির কর্মসূচি ঘিরে হামলার চিত্র ও ইনসেটে সাদ্দাম হোসেন। ছবি : সংগৃহীত

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক তথ্য উঠে এসেছে। যুগান্তর পত্রিকার এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই হামলার পেছনে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা রয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা নিষিদ্ধ ঘোষিত গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান পিয়াল এবং সভাপতি নিউটন মোল্লাসহ নেতাদের কাছে অডিও বার্তা পাঠিয়ে হামলার নির্দেশ দেন। বার্তায় বলা হয়, এনসিপি টুঙ্গিপাড়ায় তার বাবার কবর ভাঙার হুমকি দিয়েছে এবং ৩২ নম্বর বাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এ কারণে গোপালগঞ্জে তাদের ঢুকতে দেওয়া যাবে না এবং কোনো কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, “মনে রাখবা, গোপালগঞ্জের মাটি থেকে ওদের কেউ যাতে অক্ষত অবস্থায় ফিরে যেতে না পারে।”
পিয়াল ও নিউটন এই নির্দেশনার পর গোপালগঞ্জ পৌর পার্কে এনসিপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা চালায়। পুলিশের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর এবং এনসিপি নেতাদের বহরে গুলি ও বোমা হামলা হয়।

প্রতিবেদন অনুসারে, শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগসহ দলের অঙ্গসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে একই বার্তা দেন। নেতৃত্বে ছিলেন কলকাতায় অবস্থানরত শেখ ফজলুল করিম সেলিম, লন্ডনে থাকা আব্দুর রহমান, শরীয়তপুরের ইকবাল হোসেন অপু ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খান।

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন কলকাতা থেকে ফেসবুক লাইভে এসে সরাসরি হামলার নির্দেশ দেন। মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী ইয়াসমিন আলম স্থানীয় নারীদের সংঘটিত করেন।
এই অভিযোগের সত্যতা ও অডিও বার্তাগুলোর যাচাই এখন জাতীয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

Share

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক তথ্য উঠে এসেছে। যুগান্তর পত্রিকার এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই হামলার পেছনে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা রয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা নিষিদ্ধ ঘোষিত গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান পিয়াল এবং সভাপতি নিউটন মোল্লাসহ নেতাদের কাছে অডিও বার্তা পাঠিয়ে হামলার নির্দেশ দেন। বার্তায় বলা হয়, এনসিপি টুঙ্গিপাড়ায় তার বাবার কবর ভাঙার হুমকি দিয়েছে এবং ৩২ নম্বর বাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এ কারণে গোপালগঞ্জে তাদের ঢুকতে দেওয়া যাবে না এবং কোনো কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, “মনে রাখবা, গোপালগঞ্জের মাটি থেকে ওদের কেউ যাতে অক্ষত অবস্থায় ফিরে যেতে না পারে।”
পিয়াল ও নিউটন এই নির্দেশনার পর গোপালগঞ্জ পৌর পার্কে এনসিপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা চালায়। পুলিশের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর এবং এনসিপি নেতাদের বহরে গুলি ও বোমা হামলা হয়।

প্রতিবেদন অনুসারে, শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগসহ দলের অঙ্গসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে একই বার্তা দেন। নেতৃত্বে ছিলেন কলকাতায় অবস্থানরত শেখ ফজলুল করিম সেলিম, লন্ডনে থাকা আব্দুর রহমান, শরীয়তপুরের ইকবাল হোসেন অপু ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খান।

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন কলকাতা থেকে ফেসবুক লাইভে এসে সরাসরি হামলার নির্দেশ দেন। মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী ইয়াসমিন আলম স্থানীয় নারীদের সংঘটিত করেন।
এই অভিযোগের সত্যতা ও অডিও বার্তাগুলোর যাচাই এখন জাতীয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

Share